মেঘনা নদীতে প্রায় ৮ মণ (৩১০ কেজি) ওজনের একটি হাউস মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়েছে। অনেকে এ মাছটিকে শাপলাপাতা মাছ এবং পানপাতা মাছ নামে চিনে থাকেন। তবে বিদেশিদের কাছে এটি “রেফিন ফিস/স্টিং ফিস নামে পরিচিত।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ টার দিকে জেলেরা মাছটি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে বৈদ্যেরবাজার ঘাটে নিয়ে আসলে মাছটি দেখতে উৎসুক জনতা এসে ভিড় করে।

স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রায় ৮ মন ওজনের মাছটি উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের হারিয়া এলাকার জেলে হাবিবুল্লাহ মিয়ার জালে মেঘনা নদীর চাঁদপুর মোহনায় ধরা পড়ে। 

মাছটি পিকআপ-ভ্যানে করে সোনারগাঁয়ের বৈদ্যেরবাজার-ঘাট এলাকায় মাছবাজারে নিয়ে আসলে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকায় কিনে রাখার পর মাছটি কেটে ৭ শত টাকা কেজিতে বিক্রি করেছি।

সোনারগাঁ উপজেলা মৎস কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার জানান, মেঘনা নদীতে প্রায় ৮ মন ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ জেলেদের জালে ধড়া পড়ার কথা শুনেছি। বাজারে মাছটির চাহিদা রয়েছে।

বিরল প্রজাতির এই সামুদ্রিক মাছটিকে স্থানীয়ভাবে হাউস মাছ বলা হলেও এর নাম রেফিন ফিস বা স্টিং ফিস। তবে এটি শাপলাপাতা মাছ নামেই পরিচিত।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ওজন র

এছাড়াও পড়ুন:

ঝিনাইদহে গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু 

ঝিনাইদহের শৈলকূপায় গাছ থেকে পড়ে খায়রুল ইসলাম (৫৫) নামে এক কাঠ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৩ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দুধসর গ্রামে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। খায়রুল একই উপজেলার খন্দকবাড়িয়া গ্রামের মুকাদ্দেস আলীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, খায়রুল আজ সকালে গাছ কাটার জন্য দুধসর গ্রামের হাজরাতলায় যান। বেলা ১১টার দিকে একটি গাছের ডাল কাটার সময় পা পিছলে তিনি নিচে পড়ে যান। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক খায়রুলকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

বরিশালে অপসো ফার্মার ৫০০ শ্রমিক ছাঁটাইয়ের অভিযোগ

আশুগঞ্জ সার কারখানায় গ্যাস সংযোগের দাবিতে সমাবেশ

দুধসর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহিম জানান, হাজরাতলায় একটি রেইনট্রি গাছ কাটার সময় খায়রুল নামে এক শ্রমিক গাছ থেকে পড়ে গিয়ে গুরুত্ব আহত হন। সবাই মিলে তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। 

শৈলকূপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাসুম খান জানান, গাছ থেকে পড়ে এক কাঠ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

ঢাকা/শাহরিয়ার/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ