রাম চরণের ঘড়ির টাকায় ঢাকায় কেনা যাবে কয়েকটি ফ্ল্যাট
Published: 19th, February 2025 GMT
ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পীদের বিলাসবহুল গাড়ি ও স্পোর্টস বাইকের প্রতি আলাদা ভালোবাসা রয়েছে। মার্কেটে নতুন মডেলের গাড়ি বা মোটর সাইকেল এলেই তা সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন তারা।
তেলেগু সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা রাম চরণের বিলাসবহুল বাড়ি-গাড়ির প্রতি ভালোবাসা কম নয়। এবার তার একটি হাতঘড়ি নজর কেড়েছে নেটিজেনদের। কারণ এ ঘড়ির মূল্য জানলে চোখ কপালে উঠে যাবে!
সম্প্রতি রাম চরণের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যায়, সোফায় বসে আছেন রাম চরণ। তার বাঁ হাতে একটি ঘড়ি; যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে। কারণ রাম চরণের ঘড়িতে আটকে গেছে নেটিজেনদের চোখ।
আরো পড়ুন:
‘টানা ৬০ ঘণ্টার শুটিংয়ে ৯ ঘণ্টা ঘুমিয়েছি’
জীবনকে খুব সিরিয়াসলি নিই না: রাশমিকা
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সিয়াসাত ডটকম জানিয়েছে, রাম চরণের হাতের ঘড়িটি রোলেক্স ওয়েস্টার পারপেচুয়াল ডে ডেট-৩৬। ঘড়িটিতে সাদা, গোলাপী ও হলুদ সোনা ব্যবহার করা হয়েছে। ঘড়িটি প্রস্তুত করতে ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ব্যবহার করা হয়েছে। ৩৩০ ফুট পানির নিচেও ঘড়িটির ভেতরে পানি ঢুকতে পারবে না। এ ঘড়ির মূল্য ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৪ লাখ টাকার বেশি।
রাম চরণের ঘড়ি ও তার মূল্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর চর্চা করছেন নেটিজেনরা। ভারতের কেউ কেউ বলছেন, “এ অর্থ দিয়ে হায়দরাবাদে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনা যাবে।” আর এ অর্থ দিয়ে ঢাকায় একাধিক বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনা যাবে বলেও অনেকে মন্তব্য করছেন।
রাম চরণ অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘গেম চেঞ্জার’। চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি মুক্তি পায় এটি। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন কিয়ারা আদভানি। এটি নির্মাণ করেন এস.
ঢাকা/শান্ত
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ম চরণ র ব ল সবহ ল
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।