কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে এক তরুণী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ পাঁচ তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। উপজেলার চর বড়লই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

মামলা থেকে জানা গেছে, পূর্ব ধনিরাম গেটের বাজার এলাকার ওই তরুণীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে চন্দ্রখানা বালাটারী গ্রামের মঈনুল হকের পরিচয় হয়। গত বুধবার ওই তরুণী সদর উপজেলার চর সারডম এলাকায় এক আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে যান। মোবাইল ফোনে মঈনুলের সঙ্গে কথা হলে সে তরুণীকে দেখা করতে অনুরোধ করে। তার কথামতো বাইরে বের হলে ওত পেতে থাকা মঈনুল হক ও তার সহযোগীরা তাঁকে জাপটে ধরে র্নিজন এলাকায় নিয়ে ধর্ষণ করে। তরুণী তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ওই দিনই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সাতজনকে আসামি করে মামলা করেন। 

পুলিশ রাতে অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলো– চন্দ্রখানা বালাটারী গ্রামের মঈনুল হক, হাসানুল হক, বড়ভিটা ইউনিয়নের চর বড়লই বাংলাবাজার এলাকার ইয়াকুব আলী, চর বড়লই হাজিটারী এলাকার লাল মিয়া ও সোহেল রানা। মামলার অপর দুই আসামি সদর উপজেলার হলোখানা এলাকার আল-আমিন ও বাংলাবাজার এলাকার আতিয়ার রহমান। তাদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। 

নাগেশ্বরী সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোজাম্মেল হক জানান, মামলার ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দু’জনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এল ক র ন ল হক মঈন ল

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি ৭ হাজারের বেশি সদস্যের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে: তারেক রহমান

ছবি: তারেক রহমানের ফেসবুক পোস্ট থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ