বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটি ঘোষণা
Published: 3rd, March 2025 GMT
আগামী ছয় মাসের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে আল তৌফিক লিখনকে আহ্বায়ক ও রাইয়ান বিন কামালকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
রবিবার (২ মার্চ) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঝালকাঠি জেলার আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ করা হয়। কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্য সচিব আরিফ সোহেলের স্বাক্ষর রয়েছে।
কমিটিতে খালেদ সাইফুল্লাহকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতিকে সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব, শাহরিয়ার দিপুকে মুখ্য সংগঠক ও সাকিবুল ইসলাম রায়হানকে মুখপাত্র করা হয়েছে।
এছাড়া ৪৫ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক, ৪৩ জনকে যুগ্ম সদস্য সচিব, ৫৩ জনকে সংগঠক ও ৪৩ জনকে সহ-মুখপাত্র ও ৩৯৫ জনকে সদস্য করা হয়েছে।
ঢাকা/অলোক/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।