চার দিনের বাংলাদেশ সফরের দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৯টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে তাদের সাক্ষাৎ হয়।

এ সময় দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে, রোহিঙ্গা সংকট সমাধান এবং অন্যান্য অগ্রাধিকারমূলক বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করা হয়। উভয় পক্ষ পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্ব আরোপ এবং ভবিষ্যতে একসঙ্গে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন।

সকাল ১০টায় শেষ হয় এ বৈঠক। এরপর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে বের হয়ে যান জাতিসংঘ মহাসচিব। ওই বৈঠক শেষে ১১টায় বিশেষ বিমানে করে কক্সবাজারে যান প্রধান উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ও জাতিসংঘের মহাসচিব।

প্রথমে নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন তারা। এদিন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব উখিয়ায় প্রায় ১ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতার করবেন।

ঢাকা/হাসান/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ