বিদেশি লিগে খেলতে দেওয়ার পক্ষে শান্ত
Published: 17th, March 2025 GMT
বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পেলেও বিসিবি থেকে অনেক সময় খেলার অনুমতি মেলে না। লিটন দাস যেমন গত বছর আইপিএলে দল পেলেও জাতীয় দলের খেলা থাকায় শুরু থেকে খেলার ছাড়পত্র পাননি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সময় বিগ ব্যাশে দল পেলেও খেলা হয়নি রিশাদ হোসেনের। মুস্তাফিজ-তাসকিনকেও অনুমতি না পাওয়ার অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এবার আবার লিটন দাস, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) দল পেয়েছেন।
কিন্তু তাদের তিনজনই পিএসএলে খেলার সুযোগ পাবেন কিনা তা নিশ্চিত নয়। কারণ ওই সময় ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ আছে। তবে জাতীয় দলের অধিনায়ক নাজমুল শান্ত মনে করেন, বিসিবির উচিত বিদেশি লিগে খেলতে দেওয়া।
সংবাদ মাধ্যমকে শান্ত বলেন, ‘আমি মনে করি, এসকল লিগে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলা উচিত। তবে বিষয়টি শেষ পর্যন্ত বোর্ড, কোচ ও অধিনায়কের ওপর নির্ভর করে।’
তিনি জানান, বিদেশি লিগে খেললে মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। দায়িত্ব নেওয়ার শিক্ষা পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি শেখার জন্য খুব ভালো সুযোগ। তিনি আশা ব্যক্ত করেন যে, বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা বেশি বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ড প এল
এছাড়াও পড়ুন:
আগামী বছরে কি আবার আইপিএল-পিএসএল সংঘাত
ক্রিকেটকে বাণিজ্যিকীকরণ করে ফেলার পর বিশ্বজুড়ে এখন এত ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ হয় যে একটির সঙ্গে আরেকটি সূচি সাংঘর্ষিক হয়েই যায়।
কয়েক বছর ধরে বিপিএলের সময়ে হয়ে আসছে আরও চার টুর্নামেন্ট—অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ লিগ, নিউজিল্যান্ডের সুপার স্ম্যাশ, দক্ষিণ আফ্রিকার এসএ২০ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইএলটি২০।
তবে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও দামি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আইপিএলের জন্য সাধারণত এমন সময় বরাদ্দ থাকে, যে সময়ে অন্য লিগ থাকে না। কিন্তু আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কারণে এ বছর এই অলিখিত নিয়মের ব্যতয় ঘটেছে।
গত ফেব্রুয়ারি–মার্চে আরব আমিরাতকে নিয়ে হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করেছে পাকিস্তান। দেশটির শীর্ষ টি–টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা পাকিস্তান সুপার লিগও (পিএসএল) ফেব্রুয়ারি–মার্চে হয়ে থাকে। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কারণে পিএসএল এবার পিছিয়ে নেওয়া হয় এপ্রিল–মে মাসে, আইপিএলের সময়ে।
আগামী বছর টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ফেব্রুয়ারি–মার্চে