বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে এক নারীর মৃত্যু
Published: 7th, April 2025 GMT
বাগেরহাটের চিতলমারীতে একটি বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলা সদর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
মাইশা টাওয়ার নামের পাঁচতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের পরপরই স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে অংশ নেন। আগুনে এক নারী মারা গেছেন। এ ছাড়া উদ্ধারকাজের সময় ফায়ার সার্ভিসের এক সদস্য আহত হয়েছেন।
ভবনটিতে সোনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়াসহ চারটি ব্যাংক ও এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের শাখা এবং বিভিন্ন কোম্পানির শোরুম আছে। এ ছাড়া ওই ভবনের ফ্ল্যাটে অনেকে বসবাস করেন।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল আহসান আজ দুপুর পৌনে ১২টার দিকে বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে রয়েছি। আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে আছে। ব্যাংকগুলো মোটামুটি অক্ষত রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এটা ধোঁয়ার কারণে হতে পারে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে জানানো হবে।’
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।