ভাগ্নের সঙ্গে হাতাহাতি, হাসপাতালে মামার মৃত্যু
Published: 11th, April 2025 GMT
রাজশাহীতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাগ্নের সঙ্গে হাতাহাতি হয় সুরুজ আলীর (৫২)। ঘটনার পর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ভাগ্নে পালাতক।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঘটনাটি ঘটে বলে জানান রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম।
মারা যাওয়া সুরুজ আলী রাজশাহী নগরের বিলশিমলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় মাইক্রোবাসচালক ছিলেন।
আরো পড়ুন:
লক্ষ্মীপুরে হামলায় আহত রং মিস্ত্রির মৃত্যু
শামুক সংগ্রহে গিয়ে নদীতে ২ জনের মৃত্যু
ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাটি কিছুক্ষণ আগে জানতে পেরেছি। যতদূর শুনেছি, ভাগ্নের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে হাতাহাতির পর সুরুজ আলী অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।”
তিনি আরো বলেন, “ঘটনার পর অভিযুক্ত ভাগ্নে পালিয়ে গেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।