যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
Published: 2nd, May 2025 GMT
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎসকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ পদে অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন মার্কিন পররাস্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। বৃহস্পতিবার এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করা এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, জাতিসংঘে পরবর্তী মার্কিন দূত হিসেবে ওয়ালৎসকে মনোনীত করবেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীর স্বার্থকে সর্বাগ্রে রাখতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন তিনি (ওয়ালৎস)।’
মাইক ওয়ালৎসকে যে ট্রাম্প দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেবেন, সে ইঙ্গিত বৃহস্পতিবারই দিয়েছিল কয়েকটি সূত্র। আর রুবিওর আগে সবশেষ একসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার। সেটি সত্তরের দশকের ঘটনা।
এর আগে ওয়ালৎসের পদ শঙ্কায় পড়ে যায় তখন, যখন তিনি একটি নিরাপত্তাসংক্রান্ত বার্তার গ্রুপ চ্যাটে ভুলক্রমে একজন সাংবাদিককে যুক্ত করেন। যদিও তখন প্রেসিডেন্ট তাকে বরখাস্ত করেননি। তবে সেই ঘটনার পর থেকে ওয়ালৎস তার প্রভাব হারাতে থাকেন।
এদিকে মাইক ওয়ালৎসের সহকারী অ্যালেক্স ওং–ও তার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিতে যাচ্ছেন। সূত্র: রয়টার্স
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎসকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ পদে অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন মার্কিন পররাস্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। বৃহস্পতিবার এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এর মধ্য দিয়ে জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ট্রাম্পের অভ্যন্তরীণ বলয় বড় ধাক্কা খেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করা এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, জাতিসংঘে পরবর্তী মার্কিন দূত হিসেবে ওয়ালৎসকে মনোনীত করবেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীর স্বার্থকে সর্বাগ্রে রাখতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন তিনি (ওয়ালৎস)।’
মাইক ওয়ালৎসকে যে ট্রাম্প দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেবেন, সে ইঙ্গিত বৃহস্পতিবারই দিয়েছিল কয়েকটি সূত্র। আর রুবিওর আগে সবশেষ একসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার। সেটি সত্তরের দশকের ঘটনা।
এর আগে ওয়াল্টজের পদ শঙ্কায় পড়ে যায় তখন, যখন তিনি একটি নিরাপত্তাসংক্রান্ত বার্তার গ্রুপ চ্যাটে ভুলক্রমে একজন সাংবাদিককে যুক্ত করেন। যদিও তখন প্রেসিডেন্ট তাঁকে বরখাস্ত করেননি। তবে সেই ঘটনার পর থেকে ওয়াল্টজ তাঁর প্রভাব হারাতে থাকেন।