রাজধানীতে ‌‘ইউজ অব আল্ট্রাসাউন্ড ইন প্রেগন্যান্সি অ্যান্ড সার্টিফিকেট এওয়ার্ডিং প্রোগ্রাম’ শীর্ষক সায়েন্টিফিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর শ্যামলীতে ঢাকাস্থ ক্যাম্পাসে চতুর্থবারের মতো এ আয়োজন করে ‘আল্ট্রাসাউন্ড একাডেমি অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (ইউরাইব)’। সেমিনারে ২০২৪ সেশনে ইউরাইব থেকে বিভিন্ন কোর্স সম্পন্ন করা ১৬০ জন চিকিৎসককে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। 

অনুষ্ঠানে বারাক পিআরপি মেডিকেল সেন্টারের সহকারী সার্জন, মগবাজারের আদ-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের সাবেক মেডিকেল অফিসার ডা.

ওয়ারদে জান্নাত রোজি বলেন, আল্ট্রাসাউন্ড চিকিৎসা বিজ্ঞানে যে নতুন দ্বার উম্মোচন করেছে, তার যথাযথ সুফল যাতে রোগীরা পায় সেজন্য গুণগত আল্ট্রাসাউন্ড শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। ইউরাইব হতে পাশ করা সনোলোজিস্টদের সঠিক স্ক্যানিং, নির্ভুল রিপোর্ট প্রদানের ক্ষেত্রে ইউরাইব সবসময়ই ডাক্তারদের পাশে রয়েছে।

ইউরাবের কোর্স কো-অর্ডিনেটর ডা. রুবিনা সুলতানা বলেন, ইউরাইব যেভাবে ইন্টারন্যাশনাল প্রটোকল অনুযায়ী ছাত্রছাত্রীদের সত্যিকারের রোগীদের ওপরে আল্ট্রাসনোগ্রাম শেখায় তা সত্যিই প্রসংশনীয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এ.আর.ডি.এম.এস. লাইসেন্স এক্সাম প্রস্তুতির কোর্স ইউরাইব অত্যন্ত দক্ষতা ও সফলতার সঙ্গে পরিচালনা করে আসছে। এখন পর্যন্ত শতভাগ পাশের রেকর্ড ধরে রেখেছে। আন্তর্জাতিক মানের কোর্স কারিকুলাম অনুসরণে সঠিক প্রোটোকল মেনে আল্ট্রাসনোগ্রাম শেখানোর বিষযটিতে ইউরাইব আরও গুরুত্ব দিবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

উল্লেখ্য, ইউরাইব আল্ট্রাসনোগ্রামের ১ বছর মেয়াদি কোর্স ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল আল্ট্রাসাউন্ড (ডি.এম. ইউ), অ্যাডভান্সড ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল আল্ট্রাসাউন্ড (এ. ডি.এম. এস.) কোর্স, ৩ মাস মেয়াদি সার্টিফিকেট ইন মেডিকেল আল্ট্রাসাউন্ড (সি.এম. ইউ), অ্যানোমালি স্ক্যান, কালার ডপলার, গাইনী অ্যান্ড অবস, মাস্কুলোস্কেলিটাল আল্ট্রাসাউন্ড, টি. ভি. এস. থাইরয়েড অ্যান্ড ব্রেস্ট আল্ট্রাসাউন্ড এর মতো বিভিন্ন অ্যাডভান্স লেভেলের কোর্সসহ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এ.আর.ডি.এম.এস. লাইসেন্স এক্সাম প্রিপারেশন কোর্সও পরিচালনা করে আসছে। ২০২০ থেকে এখন পর্যন্ত ইউরাব থেকে প্রায় ১১০০ ডাক্তার এসব কোর্স সম্পন্ন করেছেন।
 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

আজ প্রথম প্রেম দিবস

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রথম প্রেম পূর্ণতা পায় না। কিন্তু প্রথম প্রেমের মিষ্টিমধুর সময়টা মনে গেঁথে থাকে। কখনও কবিতায়, কখনও গানে সেই প্রেমের স্মৃতি ফিরে পায় মানুষ। আজ প্রথম প্রেম দিবস। আজ ১৮ সেপ্টেম্বর, প্রথম প্রেম দিবস। ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দিবসটি পালন করা হয়।এরপর থেকে প্রতিবছরই উদ্‌যাপিত হচ্ছে দিবসটি।

প্রথম প্রেম মানুষ ভোলে না কেন? 
মানুষ প্রথম প্রেমে পড়ে কৈশোর কিংবা প্রথম তারুণ্যে। এ সময়  শরীরে হ্যাপি হরমোনের প্রভাব থাকে প্রবল। যার ফলে ভালোবাসার মানুষের প্রতি আকর্ষণ থাকে বেশি। 

আরো পড়ুন:

আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস

কাজাকিস্তানের যাযাবর জাতির করুণ ইতিহাস 

ভালো লাগার মুহূর্তগুলোত মানুষকে সুখের অনুভূতি দেয়। যাকে ভাবলে এই সুখ অনুভূতি হয়, যে কাছে থাকলে নিজেকে পৃথিবীর সেরা সুখী মানুষ মনে হয়-সেই মানুষটিকে কোনো কারণে হারিয়ে ফেললেও ভোলা যায় না। 

আক্ষরিক অর্থে কেউ কাউকে ভালোবাসা শেখায় না, কিন্তু ভালোবাসার উপলক্ষ্য এনে দেয়। ভালোবাসার অনুভূতিগুলো যাকে প্রথম বলা যায়, তাকে তো ভোলার কথা না!

ন্যাশনাল ডে ক্যালেন্ডার অবলম্বনে

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ