কান ক্লাসিকে সত্যজিতের ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’, থাকবেন শর্মিলা ঠাকুর
Published: 18th, May 2025 GMT
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’। ১৯৬৮ সালে সেই খ্যাতনামা উপন্যাস প্রকাশিত হয়। তার বছর দুয়েক বাদেই সুনীলের উপন্যাসের আধারে কালজয়ী সিনেমা তৈরি করেন সত্যজিৎ রায়। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে মূল কাহিনি এক রেখে উপন্যাসের চরিত্র এবং তাঁদের পারিপার্শ্বিক সম্পর্কের সমীকরণ নিজের মতো করে সাজিয়ে নেন মাণিকবাবু। পাঁচ দশক পেরলেও সত্যজিতের ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ আজও সিনেমার অনন্য এক ব্যাকরণ। এবার সেই ছবিই প্রদর্শিত হচ্ছে কান চলচ্চিত্র উৎসবে।
সোমবার কানের স্থানীয় সময় ৪টা ৪৫ মিনিটে সিনেমাটি কান ক্লাসিকে প্রদার্শিত হবে। উৎসবের বুনোইল থিয়েটারে দর্শকরা অগ্রিম টিকিট কেটে দেখতে পারবেন সিনেমাটি।
সিনেমাটিতে অভিনয় করেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শর্মিলা ঠাকুর, অপর্ণা সেন, রবি ঘোষ, শমিত ভঞ্জ, পাহাড়ি সান্যাল, শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়, কাবেরী বসু, সিমি গারিওয়ালদের মতো দক্ষ অভিনেতারা।
জানা গেছে সিনেমাটির স্ক্রিনিংয়ে উপস্থিত থাকবেন শর্মিলা ঠাকুর। ভারতীয় ফিল্ম ফাউন্ডেশনের বোর্ড মেম্বার তথা পরিচালক ওয়েস আন্ডারসন। সত্যজিৎ রায়ের ছবি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে দেখানো হয়। তবে এবারের বিষয়টা স্পেশাল। কারণ এবার ‘ফোরকে রিস্টোর’ হওয়ার পর ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক ন চলচ চ ত র উৎসব উপন য স
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।