বিশাল এক সমুদ্রের গভীরে ছিল এক মৎস্যকন্যার রাজ্য। সেখানকার রাজা ছিলেন খুব দয়ালু ও ভালো মনের। তার ছিল একটি মাত্র রাজকন্যা, যার নাম নেহা। সে ছিল খুব সুন্দরী। সে নিজের সৌন্দর্য নিয়ে খুব গর্ব করতো। সেও ছিল খুব ভালো মনের। ভালোই কাটছিল তাদের দিন। একদিন এক অক্টোপাসের দল ঢুকে পড়লো রাজ্যে। রাজ্যে ঢুকে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দিল। সবাই ভয়ে পালাতে লাগলো। অক্টোপাসদের রাজা এসে বললো, ‘এ রাজ্য এখন আমার। তোমরা এখান থেকে চলে যাও।’ রাজ্যের রাজা বললেন, ‘এই রাজ্য আমাদের। এখান থাকে চলে গেলে আমরা কোথায় থাকবো?’
অক্টোপাসদের রাজা বললো, ‘এসব আমরা জানি না?’ নেহা এগিয়ে এসে বললো, ‘তুমি আমাদের এভাবে বের করে দিতে পারো না।’ এ কথা শুনতেই অক্টোপাসের দল তাদের ওপর হামলা শুরু করে দিল। এভাবে শুরু হলো এক বিশাল যুদ্ধ। যুদ্ধে নেহার সাহসিকতার জন্যই তার রাজ্য বিজয় হলো ও অক্টোপাসের দল হেরে গেলো। তারপর নেহা এবং তার রাজ্যের সবাই আনন্দে বসবাস করতে লাগলো।
বয়স : ১+৩+৩+৩ বছর; পঞ্চম শ্রেণি, মণীষা ভবন কে.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
আঠারোতে ইয়ামাল
ড্রাইভিং লাইসেন্সটা আজই হাতে পেয়ে যেতে পারেন, চাইলে আজ থেকেই তিনি স্পেনের শ্রম আইন মেনে রাত ১১টার পরও মাঠে খেলতে পারবেন। কেননা বার্সার ‘ওয়ান্ডার কিডস’ লামিনে ইয়ামাল যে আজই আঠারোতে পা রেখেছেন।
উদ্যম কৈশোর পেরিয়ে এখন তিনি দায়িত্বশীল যুবক। যদিও এরই মধ্যে ফুটবলবিশ্বকে তিনি তাঁর ফুটবলশৈলীতে মুগ্ধ করেছেন দায়িত্ব মাথায় নিয়েই। জীবনের এই স্মরণীয় বাঁকটি স্মৃতিময় করে রাখতে বড় ধরনের বার্থডে পার্টির আয়োজন করেছেন ইয়ামাল। স্পেনের ইবিজা সমুদ্রতটের কোনো এক জায়গায় বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এই পার্টি করবেন তিনি।
স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কার খবর, বন্ধু তালিকায় এখনও কোনো ফুটবলারের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে ইয়ামালের র্যাপার বন্ধুদের অনেকেই থাকছেন এই পার্টিতে। এরই মধ্যে ডমিনিকান র্যাপার সিঙ্গার এল আলফা ইয়ামালের জন্মদিনে ৪ লাখ ইউএস ডলারের একটি ডায়মন্ডখচিত স্বর্ণের চেইন উপহার দিয়েছেন।
তারকাদের মধ্যে বিজার্যাপ, ডুকি, ওজুনা ও ব্যাড জ্যালের নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সবাইকে নাকি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে মোবাইল ফোন ও ক্যামেরা জমা রেখে যেতে হবে নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে। ছেলের এমন জমকালো বার্থডে পার্টিতে মা শিলা এবানা সতর্ক করে দিয়েছেন পার্টিতে যেন কোনো বাড়াবাড়ি না হয়, কোনো ড্রাগ যেন ওখানে না ঢোকে! মায়ের মন বলে কথা।