প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনা প্রধানের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
Published: 7th, June 2025 GMT
ঈদের নামাজ শেষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান। আজ শনিবার (৭ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং তার স্ত্রী।
এ দিন দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
আরো পড়ুন:
‘মিলিটারি অপারেশনস জোন’ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ, প্রতিক্রিয়া জানাল সেনাবাহিনী
বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের প্রশংসা ইউরোপীয় ইউনিয়নের
ঢাকা/হাসান/বকুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শতভাগ কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডের পবিত্র ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা রাসেল রহমান।
তিনি জানান, শনিবার দুপুর পৌনে ২টায় স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কর্তৃক ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার পর আজ রাত সাড়ে ৯টার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডের সবকয়টির বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক ঘোষিত ১২ ঘণ্টা সময়ের মধ্যেই মাত্র ৮ ঘণ্টায় কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে।
এ বারের ঈদুল আজহায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৩১৭টি পশু কোরবানি করা হয়। কোরবানি শেষ করার পর নাগরিক পর্যায় থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করে প্রতিটি ওয়ার্ডের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ডাম ট্রাকের মাধ্যমে মাতুয়াইল স্যানেটারি ল্যান্ডফিলে চূড়ান্তভাবে ডাম্প করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩০ হাজার টন লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার টন বর্জ্য মাতুয়াইল স্যানেটারি ল্যান্ডফিলে ডাম্পিং করা হয়েছে।
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রায় ১০ হাজারের অধিক জনবল মাঠ পর্যায়ে কাজ করেছে। ২০৭টি ডাম্প ট্রাক, ৪৪টি কম্পেক্টর, ৩৯টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ১৬টি পে-লোডারসহ বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে ৭৫টি ওয়ার্ডে মোট ২ হাজার ৭৯টি যানবাহন নিয়োজিত রয়েছে। এছাড়া নগরবাসীর মধ্যে প্রায় ৪৫ টন ব্লিচিং পাউডার, ৫ লিটার ধারণক্ষমতার ২০৭টি স্যাভলনের গ্যালন এবং ১ লাখ ৪০ হাজার বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে।
বৃষ্টি উপেক্ষা করে নির্ধারিত সময়ের আগেই কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করায় মাঠ পর্যায়ের পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক শাহজাহান মিয়া। এছাড়া, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে সহযোগিতা করায় নগরবাসীর প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঈদুল আজহার দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে কোরবানি করা হলেও সেটির বর্জ্য অপসারণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।