ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা করা ‘অযৌক্তিক’। ইউরোপিয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক প্রধান কাজা কালাসকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতি, যাকে তিনি ইসরায়েলের ‘বর্বরতা’ বলে অভিহিত করেছেন, তাতে আলোচনা ন্যায্য হতে পারে না।

ইসরায়েলের আক্রমণ শুরু হওয়ার পরপরই ইরান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এর জন্য দোষারোপ করেছিল।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে এখনও এ বিষয়ে আশাবাদী বলেই মনে হচ্ছে। এরইমধ্যে তিনি ইরানকে পারমাণবিক চুক্তি মেনে নেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন।

এখন পর্যন্ত, এপ্রিল এবং মে মাসে ওমানের মধ্যস্থতায় পাঁচ দফা আলোচনা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরান।

যেখানে ইরানের মাটিতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার বিষটিই প্রধান হিসেবে বলা হচ্ছে।

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে সাম্প্রতিক হামলার অর্থ হল, পুরনো স্থাপনাগুলো পুনরায় তৈরি করতে দেশটির আরো সময় লাগবে। সূত্র: বিবিসি

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল য ক তর ষ ট র য ক তর ষ ট র পরর ষ ট র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ