ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ থেকে সরে আসতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। তিনি বলেছেন, এখানে সংঘাত ‘বৃদ্ধির বড় ঝুঁকি’ রয়েছে। তিনি সব পক্ষকে কূটনৈতিক সমাধান খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন। খবর-বিবিসি

স্টারমার বলেছেন, এর আগে ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। আমার মতে, এটিই এই সমস্যা সমাধানের উপায়।’

এমন সময় তার এই মন্তব্য এসেছে যখন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি এই উত্তেজনা কমানোর উদ্দেশ্যে আলোচনার জন্য ওয়াশিংটন যাচ্ছেন। যেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে দেখা করবেন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে ল্যামি এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও আলোচনা করবেন।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য ক তর জ য য ক তর

এছাড়াও পড়ুন:

সিডনিতে ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’ প্রদর্শনী, আয়ের পুরোটাই ক্যানসার তহবিলে

সিডনিতে বাংলাদেশের কালজয়ী চলচ্চিত্র ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’র এক বিশেষ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত রোববার সিডনির মিন্টো শহরতলির ‘জমিদার বাড়ি’ রেস্তোরাঁয় এ আয়োজন করে চলচ্চিত্র পরিবেশক সংস্থা ‘বঙ্গজ ফিল্মস’। ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সব অর্থ অস্ট্রেলিয়ার ক্যানসার কাউন্সিলের তহবিলে অনুদান হিসেবে প্রদান করা হবে।

অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্রটির অন্যতম পরিচালক মসিউদ্দিন শাকের। ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই ছায়াছবি প্রদর্শনের পর তিনি দর্শকদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেন এবং নির্মাণের পেছনের গল্প তুলে ধরেন। আয়োজক তানিম মান্নান জানান, বাংলা চলচ্চিত্রের প্রতি ভালোবাসা এবং একটি মহৎ উদ্দেশ্যকে এক করতেই এ আয়োজন।

আয়োজনটির প্রশংসা করে পরিচালক মসিউদ্দিন শাকের প্রথম আলোকে বলেন, ‘কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে হয়তো বড় অডিটরিয়াম ভাড়া করা সম্ভব হয়নি, কিন্তু আয়োজকদের মানসিকতা এবং এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসার যোগ্য। আর “সূর্য দীঘল বাড়ি” ছবিতে নারীর যে সংগ্রামের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তা আজও প্রাসঙ্গিক। কারণ, আমাদের সমাজ এখনো নানা দূষণ থেকে মুক্ত হতে পারেনি।’

সফল চলচ্চিত্র ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’। ছবিটি ১৯৭৯ সালে মুক্তি পায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ