বিএনপির কেন্দ্রীয় জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) নজরুল ইসলাম আজাদ বলেছেন, আমাদের নেতা জননেতা তারেক রহমান কিন্তু প্রায় সময় বলেছেন আপনারা শুনেছেন সংখ্যালঘু বা সনাতনী ধর্মীয়ও বলতে কিছু নাই।

তিনি সংখ্যালঘু বাক্যটা এটা শেষ পছন্দ করেন না। হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিষ্টান আমরা সবাই ভাই ভাই। আমরা সবাই বাংলাদেশী আমরা সবাই এক। আমরা সবাই একে অন্যের পরিপূরক। এটা কে বলেছেন জননেতা তারেক রহমান। 

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগরের  উদ্যোগে শারদীয় দুগোৎসব সুষ্ঠ, সুন্দর ও সফল করা লক্ষ্যে আয়োজিত মতবিনিময সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। 

রবিবার (৩১ আগস্ট) বিকেলে শহরের কালীরবাজারস্থ জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট এর পরবর্তী সময়ে আপনাদের দুর্গাপূজা থেকে শুরু করে সব ধরনের অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতাকর্মীরা সব সময় কিন্তু সম্প্রদায়ের পাশে ছিল কোন ঘাটতি ছিল না। কারন আমাদের নেতা তারেক রহমান চাচ্ছেন আমরা যেন আপনাদেরকে নিয়ে পথ চলি।

তিনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করে আমরা সবাই বাংলাদেশী আমরা সবাই এক। আমরা একে অপরের পরিপূরক। আমাদের সহযোগিতা ও সহমর্মিতা নিয়ে আমরা সব সময় একে অন্যের পাশে থাকব। 

আপনারা দেখেছেন গত দুর্গাপূজায় কিন্তু আমরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড.

সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু ভাইকে সাথে নিয়ে আমরা কিন্তু আপনাদের পাশে ছিলাম এবং সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছিলাম। আপনার কিন্তু সেই সময় আমাদেরকে পাশে পেয়ে ছিলেন। 

তিনি আরও বলেন, যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের জায়গা সম্পত্তি ও উপাসনা দখল করে রেখেছেন তারা সবাই সহায় সম্মানে তা ছেড়ে দেন।

তাতে আপনাদের ভালো হবে এবং মঙ্গল হবে। আর যদি ব্যবস্থা নেওয়া হয় তাহলে কিন্তু কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে আপনারা কিন্তু কেউ ছাড় পাবেন না। এটা কিন্তু শেখ হাসিনার আমল না আপনারা সেই কথাটা কিন্তু ভুলে যান।

গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করবেন সেটাও কিন্তু ভুলে যান। জোর করে কারো সম্পত্তি আপনারা দখল করে রাখবেন তা আর হবে না। লক্ষীনারায়ণ কটন মিলের ভিতরে হিন্দু সম্পত্তি অচিরে তাদের যে জায়গা আছে তা তাদেরকে বুঝিয়ে দেন তা না হলে কিন্তু বিএনপি ও সকল দলের নেতা কর্মীদেরকে নিয়ে আপনাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যেতে আমরা বাধ্য হব আপনাদের কিন্তু আমরা ছাড়বো না। 

নারায়ণগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক শংকর কুমার দে'র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক শিখণ সরকার শিপনের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) নজরুল ইসলাম আজাদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব, কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মাঈনুদ্দিন আহমাদ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. সরকার হুমায়ূন কবির, সাধারণ সম্পাদক এড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান, ইসলামী আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ, জেলা এসসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক আহমেদুর রহমান তনু, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা শ্রী প্রবীর কুমার সাহা, সাবেক ট্রাস্টি হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট শ্রী পরিতোষ কান্তি সাহা, নারায়ণগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের উপদেষ্টা বাসু দেব চক্রবর্তী, মহাতীর্থ লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী পূর্ণ স্নান উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শ্রী তাপস কর্মকার। 

সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নারায়ণগঞ্জ মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বিষ্ণপদক সাহা ও সাধারণ সম্পাদক সুশীল কুমার দাস। 

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সহ- সভাপতি তিলোত্তমা দাস, প্রদীপ সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শ্যামল বিশ্বাস, মনিকা শীল, পংকজ কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব পাল, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক রিপন রুদ্র, কোষাধ্যক্ষ শান্তি দাস, প্রচার সম্পাদক তপন গোপ সাধু, দপ্তর সম্পাদক অভিরাজ সেন সজল, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সহ- সভাপতি হিমাদ্রি সাহা হিমু, দুলাল দাস, রতন পোদ্দার, রতন রাউদ, গোপাল দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শংকর রায়, সঞ্জয় দাস, সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষ্ণ আচার্য, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক সঞ্চয় সাহা, প্রচার সম্পাদক রিপন ঘোষ, সিদ্ধিরগঞ্জ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শিশির ঘোষ অমর, সাধারণ সম্পাদক খোকন বর্মন, বন্দর থানা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল বিশ্বাস, ফতুল্লা থানা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রদীপ মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক শিবু দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস, সোনারগাঁ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি লোকনাথ দত্ত, সাধারণ সম্পাদক এড. প্রদীপ ভৌমিক, রূপগঞ্জ উপজেলা কমিটির সভাপতি গনেশ পাল, সাধারণ সম্পাদক রানা দাস সংগ্ৰাম, আড়াইহাজার উপজেলা কমিটির সভাপতি হারাধন দে, সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব ভৌমিকসহ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: সন ত র স ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র আপন দ র কম ট র আম দ র ইসল ম আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে

বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।

নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।

তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা। 

এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।

অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা। 

এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। 

তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।

চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না। 

এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। 

এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই। 

তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।

তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো? 

আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।

এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

 এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • “শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, ইন্ধন থাকতে পারে তৃতীয় পক্ষের”
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০ (ভিডিও)
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০
  • ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • সোনারগাঁয়ের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির চিঠি
  • নারায়ণগঞ্জে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতা রিয়াদের দুই মেয়ে গুরুতর আহত : দোয়া প্রার্থনা 
  • আড়াইহাজারের সেপটি ট্যাংকির ঝুঁকি ও করণীয় নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
  • বন্দর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে