বন্দরের পুকুরে বিষ ঢেলে মাছ নিধনের অভিযোগ
Published: 13th, January 2025 GMT
বন্দরে অন্যের জমি জবর দখলের জন্য পুকুরের বিষ ঢেলে মাছ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে ।
গত রোববার (১২ জানুয়ারি) বন্দর উপজেলার মিনারবাড়ি এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। মৎস্য খামারি অভিযোগ বন্দরের মিনারবাড়ি লম্বাদরদী এলাকায় স্থানীয় সেলিম মিয়া সহ কয়েক জনের ক্রয়কৃত জমি ও পুকুর স্থানীয় শাহরিয়া, আশরাফুল,আওলাদ, আফজাল ও সালে আহাম্মদ গং জমিতে থাকা সাইনবোর্ড গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে নিয়ে যায়।
এ জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকলেও স্থানীয় ভ’মিদস্যুরা জমি ও পুকুর দখলের জন্য সাইনবোড় কেটে নেয়া ও পুকুর বিষ ঢেলে মাছ নিধণ করার অভিযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যপারে সেলিম মিয়া জানান, ভ’মিদস্যু চক্র ৫০/৬০ জনের একটি দল চর দখরের মত পুকুর পাড়ের সাইনবোর্ডটি পিলারসহ গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ করেন।
উৎস: Narayanganj Times
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি