পাগলেও মুজিব কোট নিতে চায় না: নুর
Published: 1st, February 2025 GMT
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, “আমি দুই বছর আগেই বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন হলে গুলিস্তানে মুজিব কোট কেনার কোনো লোক থাকবে না। গত বছরের ৫ আগস্টের পর এ দেশে মুজিব কোট পড়ার মতো লোক পাওয়া যাচ্ছে না। মুজিব কোট এখন পাগলেও নেয় না।”
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ পৌরসভা মাঠে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, “ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণের জন্য ও নতুন স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে নতুন রাজনীতি, নতুন নেতৃত্ব এবং নতুন সংস্কৃতি প্রয়োজন। এ দেশের মানুষ এখন নতুন নেতৃত্বকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত। নতুন নেতৃত্ব আসলে এদেশে শেখ হাসিনার মতো আর কোনো দানবের সৃষ্টি হবে না।”
আরো পড়ুন:
৫ মাসের কার্যক্রম নিয়ে অসন্তুষ্টি আছে: নুর
নির্বাচনের আগে রাষ্ট্র সংস্কার চান নুর
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান মিল্কির সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন- সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক হাসান, একেএম সাইদুজ্জামান।
ঢাকা/অনিক
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন র ল হক ন র
এছাড়াও পড়ুন:
গলাচিপা ও দশমিনায় ১৪৪ ধারার আদেশ অব্যাহত
পটুয়াখালী গলাচিপা ও দশমিনায় বিএনপি এবং গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করায় ১৪৪ ধারার আদেশ অব্যাহত রয়েছে।
আগামীকাল রবিবার (১৫ জুন) সকাল আটটা পর্যন্ত গলাচিপা পৌর শহর ও আশপাশের এলাকা এবং দশমিনার সদর ইউনিয়ন ও বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নে এ আদেশ বলবৎ থাকবে।
শুক্রবার এ দুই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা এ আদেশ জারি করেন এবং মাইকিংয়ের মাধ্যমে তা জনসাধারণকে জানিয়ে দেওয়া হয়। এ আদেশ চলাকালীন সকল ধরনের সভা, সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, গণজমায়েত, বিস্ফোরক দ্রব্য ও সকল প্রকার দেশীয় অস্ত্র বহন বন্ধ থাকবে। এছাড়া একসঙ্গে পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির অবস্থান কিংবা চলাচল সম্পূর্ন নিষেধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত দশটায় গলাচিপার পাতাবুনিয়া গ্রামে গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ এবং রাত আটটার দিকে চরবিশ্বাস বাজারে বিএনপি ও গণ অধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ এবং বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
পটুয়াখালী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাজেদুল ইসলাম সজল (প্রশাসন ও অর্থ) বলেন, “যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দুই উপজেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া মাঠে সেনাবাহিনী এবং র্যাব সদস্য রয়েছে। দুই পক্ষকে আমরা শান্তিপূর্ন অবস্থানে থাকার জন্য অনুরোধ করেছি। তবে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
ঢাকা/ইমরান/এস