রাজশাহীতে অটোরিকশাকে চাপা দিয়ে গেল বাস, নিহত ২
Published: 3rd, February 2025 GMT
রাজশাহীতে ব্যাটারিচালিত একটি অটোরিকশাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে গেছে একটি যাত্রীবাহী বাস। এ ঘটনায় দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো পাঁচজন।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জেলার পবা উপজেলার রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কের নতুন কসবা এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ফরাদপুর গ্রামের তকিবুল ইলামের ছেলে মো.
আরো পড়ুন:
ঢাকা-ভাঙা এক্সপ্রেসওয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
মেলা থেকে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় তিন বন্ধু নিহত
রাজশাহীর দামকুড়া থানার ওসি রবিউল ইসলাম বলেন, “যাত্রীবাহী বাসটি অটোরিকশাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। আমরা ঘটনাস্থলে কাউকে পাইনি। হতাহতের খবর নিতে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।”
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন আহত উপজ ল র
এছাড়াও পড়ুন:
১৭ দিন পর কাটলো অচলাবস্থা, চক্ষু হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু
জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষের জেরে বন্ধ হওয়ার ১৭ দিন পর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি ও বহির্বিভাগের সেবা চালু করে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার সঙ্গে প্রয়োজনে রোগী ভর্তি রেখেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে ৪ জুন জরুরি বিভাগ ও ১২ জুন সীমিত পরিসরে আউটডোরের সেবা চালু করে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. জানে আলম বলেন, শনিবার সকাল থেকে হাসপাতাল পুরোদমে সেবা চালু হয়েছে। রোগীদের সেবা দিতে চাই এবং চিকিৎসক-নার্সদেরও নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে চাই।
কর্মরত একজন চিকিৎসক বলেন, আমরা সকাল থেকে রোগীদের সেবা দেওয়া শুরু করেছি জরুরি ও বহির্বিভাগে পূর্ণাঙ্গ সেবা পাচ্ছেন রোগীরা। প্রয়োজনে ভর্তি ও অস্ত্রোপচার করা হচ্ছে।
এর আগে গত ২৮ মে আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালের কর্মী, সাধারণ রোগী এবং তাদের স্বজনদের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে হাসপাতালটিতে সব ধরনের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালটিতে শুধু জুলাই আহতরা অবস্থান করেন। অন্তর্বর্তী সরকার তাদের জন্য বিশেষ উদ্যোগে খাবার সরবরাহ করেছে।
সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ছাড়পত্র দিলেও ঈদের ছুটি শেষে তারা আবারও দুয়েকজন করে এই হাসপাতালে ফিরতে শুরু করেছেন। জুলাই আহতরা জানিয়েছেন- তারা এ হাসপাতাল থেকেই চিকিৎসা নিতে চান।