রাজিবকে নিয়ে শহরে নেতাকর্মীদের আনন্দ মিছিল
Published: 11th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত মাশুকুল ইসলাম রাজিবকে নিয়ে শহরে আনন্দ মিছিল করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম ভিপি রাজিবকে সাথে নিয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের হাজার হাজার শহরে আনন্দ মিছিল করেছে আনন্দ মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চাষাড়া চত্বর ঘুরে মিশন পাড়া হোসিয়ারি সমিতির সামনে এসে শেষ হয়।
এসময়ে আনন্দ মিছিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শ্লোগান দেয়।
মিছিল শেষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হওয়ায় জেলা বিএনপির আওতাধীন সকল ইউনিটসহ যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, মৎস্যজীবী দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা মাশুকুল ইসলাম রাজিবের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। এসময়ে নেতাকর্মীদের ফুল শুভেচ্ছায় সিক্ত হোন ভিপি রাজিব।
এদিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হওয়ায় মাশুকুল ইসলাম রাজিবকে ফুল শুভেচ্ছা ও আনন্দ মিছিলে অংশগ্রহণ করতে বিকেল তিনটা থেকেই জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিলে মিছিলে মিশন পাড়া এসে জড়ো। এ সময় স্লোগানের স্লোগানে মুখরিত করে তোলে চারপাশ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ জ ল ম শ ক ল ইসল ম আনন দ ম ছ ল ব এনপ র
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস চালু হচ্ছে ১০ মাস পর
পুড়িয়ে ফেলার ১০ মাস পর নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম আগামী রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে। এর আগে গতকাল বুধবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপরিচালক জামাল হোসেন জানান, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ডে অবস্থিত আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আবেদনকারীরা রোববার থেকে আবেদনপত্র জমা, ছবি ও বায়োমেট্রিক দিতে পারবেন।
গত বছরের ১৮ জুলাই রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন। আগুনে পুড়ে যায় বিতরণের অপেক্ষায় থাকা ৮ হাজার পাসপোর্ট। পুরো পাসপোর্ট অফিস ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। আগুন জ্বলতে থাকে ১৯ জুলাই সকাল পর্যন্ত। আগুন দেওয়ার আগে অফিসটিতে লুটপাট চালানো হয়েছিল বলে জানান পাসপোর্ট অফিসের তৎকালীন উপপরিচালক মাহমুদুল হাসান। আগুনে ভবনের নিচতলা থেকে শুরু করে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় থাকা বায়ো এনরোলমেন্ট যন্ত্রপাতি, প্রশাসন শাখা, অফিস সরঞ্জাম, গুরুত্বপূর্ণ নথি, ফাইলপত্র এবং চতুর্থ তলার রেকর্ডরুম ও অতিথিশালার সবকিছুই পুড়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার, বন্দর, সোনারগাঁ, ফতুল্লা ও সদর উপজেলাবাসী। মুন্সীগঞ্জ ও নরসিংদীতে গিয়ে পাসপোর্ট করতে গিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে নারায়ণগঞ্জের সেবাগ্রহীতাদের।
পুড়িয়ে দেওয়ার ৬ মাস পর পাসপোর্ট অফিসটির সংস্কারকাজ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, আবারও পাসপোর্ট অফিসটি চালু হওয়ার সংবাদে তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন।