ঈদে তাঁতের শাড়ির পসরা সাজিয়েছেন ফাহমিদা ও কাকলী
Published: 13th, March 2025 GMT
‘উৎসব উদযাপন হবে দেশের পোশাকে’ এই ধারণা সম্প্রসারণে দেশের অনেক উদ্যোক্তা কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষত নারীরা বাংলার তাঁতের শাড়ি সম্প্রসারণে নিয়েছেন বিশেষ ভূমিকা। নকশায় যোগ হয়েছে আধুনিকতা। ছাপিয়ে যায়নি হারিয়ে যাওয়া গৌরবময় মোটিফও। আসন্ন ঈদে ‘ওলো সই’-এর দুই কর্ণধার ফাহমিদা আখতার ও কাকলী তানভীর তাঁতের শাড়িই তুলে দিতে চান ক্রেতাদের হাতে।
শাড়িতে উৎসবের রং
আরো পড়ুন:
ফায়জার ঈদ পোশাকে ‘প্রতিবাদ’
লোপার ঈদ কালেকশনে যা থাকছে
ওলো সইয়ের এবারের ঈদ কালেকশনে দেখা গেলো খাদি, তন্তুজ, মটকা, তসর, লিনেন, মসলিন, টাঙ্গাইল এবং মনিপুরী শাড়ি। আরও রয়েছে মনিপুরী ওড়না।
ফাহমিদা আখতার ও কাকলী তানভীর রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘‘আমরা হ্যান্ডলুম শাড়িই বেশি বিক্রি করি। চলতি বছরে খাদি, তাঁতের সুতি শাড়ি এবং মনিপুরীর চাহিদা বেশি রয়েছে।’’
জমকালো জামদানি
বিগত বছরে সূতি, লিলেন ও মটকার চাহিদা বেশি ছিল বলে জানান তারা।
ওলো সই-এর শাড়ির দরদাম জেনে নিন: সুতি শাড়ির দাম পড়বে ২৫০০ টাকা থেকে ৮৫০০ টাকা, লিনেন ৫০০০ টাকা থেকে ১০৫০০ টাকা, সিল্ক ও মটকা শাড়ির দাম পড়বে ৭৫০০ টাকা থেকে ১৭৫০০ টাকা। মনিপুরী ২৬০০ থেকে ৮৫০০ টাকা।
এখন প্রকৃতিতে তাপমাত্রা বাড়ছে, বিশেষ করে বিকেলের আগ পর্যন্ত তাপমাত্রার আধিক্য বেশি থাকে। এই আবহাওয়ায় পোশাকে আরাম নিশ্চিত করাও জরুরি। এবার জেনে নেওয়া যাক ঈদের দিন কেমন শাড়ি পরবেন এই উদ্যোক্তারা। ফাহমিদা আখতার বলেন, ‘‘আমরা ঈদের দিন সকালে আবহাওয়ার কথা চিন্তা করে খাদি শাড়ি পরবো এবং বিকালে পরবো তন্তুজ জামদানি।’’
খাদি গরমে আরামদায়ক আর তন্তুজ জামদানিতে রয়েছে উৎসবের ভাইব।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ঈদ প শ ক মন প র
এছাড়াও পড়ুন:
দুদিনের সফরে কলকাতায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু
ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু দুদিনের সফরে বুধবার কলকাতায় পৌঁছেছেন। বিকেলে তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু পরে নদীয়া জেলার কল্যাণীতে অবস্থিত অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসের (এইমস) প্রথম সমাবর্তন উৎসবে যোগ দেন। সেখানে তাঁকে সংবর্ধনা জানান এইমসের পরিচালক রামজি সিং। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন।
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে রাষ্ট্রপতি যান দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরে। সেখানে কালীমন্দিরে পূজা অর্চনা করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর কন্যা ইতিশ্রী মুর্মু।
দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও রামকৃষ্ণদেবের বংশধর কৌশিক চক্রবর্তী রাষ্ট্রপতির হাতে মন্দিরে নিবেদিত পদ্মফুল ও প্রসাদ তুলে দেন। পরে রাষ্ট্রপতি রামকৃষ্ণদেবের বসতঘর পরিদর্শন করে রাজভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রপতি ঝাড়খন্ড রাজ্যের দেওঘরে যাবেন। সেখানে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস (এইমস), দেওঘরের প্রথম সমাবর্তন উৎসবে যোগ দেবেন। এ প্রতিষ্ঠানেও এই প্রথমবার সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়েছে।