বরিশালে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি সুজন (২৪) গণপিটুনিতে নিহত হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়ানগরে সুজনকে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা। পরে রাত ৯টার দিকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
 
ধর্ষণ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই হামিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। 

তিনি জানান, নিহত সুজন জিয়ানগর এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। তিনি পেশায় অটোচালক। শুক্রবার দুপুরে পাশের বাসার চার বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশুর মা কোতোয়ালি থানায় মামলা করলে সুজন আত্মগোপনে চলে যায়। আজ সন্ধ্যায় তাকে এলাকায় পেয়ে স্থানীয়রা গণপিটুনি দেয়। শিশুটি শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওসিসিতে রয়েছে।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বর শ ল গণপ ট ন গণপ ট ন

এছাড়াও পড়ুন:

মধ্যরাতে রাবি রেজিস্ট্রারের বাসায় ককটেল হামলা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদের বাসায় ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বিনোদপুর মণ্ডলের মোড় এলাকায় বাড়ির গেটের সামনে এই হামলা চালানো হয়।

পুলিশ বলছে, বাড়ির দেয়ালে তিনটি বিস্ফোরিত ককটেলের চিহ্ন দেখা যাচ্ছে। চার-থেকে পাঁচটি ককটেল ফোটানো হতে পারে। জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। তবে কারা, কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।

ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘‘রাতে ড্রইং রুমেই বসে ছিলাম। হঠাৎ চার-পাঁচটি বিকট শব্দ শুনতে পাই। বুঝতে পারি, বাড়ির দেয়াল লক্ষ্য করে ককটেল ছুড়ে মারা হয়েছে। এখন কারা কী কারণে এটা করেছে তার কিছুই বুঝতে পারছি না। পুলিশ তদন্ত করছে। আমি থানায় অভিযোগ করব।’’

আরো পড়ুন:

পহেলগাম হামলা: প্রতিশোধ নিতে সামরিক বাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি

যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার হামলায় রক্তাক্ত রাইজিংবিডির ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুল মালেক বলেন, ‘‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দেয়ালে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের চিহ্ন দেখা গেছে। চার থেকে পাঁচটি ককটেল নিক্ষেপ করা হতে পারে। কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানতে তদন্ত চলছে।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘সম্ভবত পায়ে হেঁটেই দুর্বৃত্তরা এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের সঙ্গেও কথা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করবেন। এই ঘটনার জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।’’

ঢাকা/কেয়া/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ