সাগরপাড়ে প্রেমের ঢেউ, চমকের চুমুর ছবি ভাইরাল!
Published: 13th, May 2025 GMT
‘ভাইরাল হাজব্যান্ড’ নাটকে অভিনয় করে ঝড় তুলেছিলেন, সেই চমক এবার বাস্তব জীবনে নিজেই হয়ে উঠলেন ভাইরাল স্ত্রী! ছোট পর্দার আলোচিত অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক গিয়েছেন আন্দামানের নীল সমুদ্রে। সঙ্গে রয়েছেন তার ‘রাজা’ স্বামী আজমান নাসির।
মাত্র ৯ টাকা কাবিন আর ৯০০ টাকার শাড়ি পরে বিয়ে করে খবরের শিরোনাম হন চমক। তবে এবার আর কোনো শাড়ি নয়, ধরা দিলেন ওয়েস্টার্ন লুকে! হাতে রোদ চশমা, মুখে মিষ্টি হাসি, আর স্বামীর গালে একখানা চুমু— সব মিলিয়ে যেন একেবারে রোমান্সের পোস্টার গার্ল!
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে চমক-নাসির জুটিকে দেখা গেছে একেবারে মুড অন অবস্থায়। ভক্তরা যেমন অবাক, তেমনি আহ্লাদে গদগদ— কমেন্ট বক্সে প্রশংসার বান যেন থামতেই চাইছে না।
আরো পড়ুন:
প্রিয়জনের মঞ্চে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আর বিজয়ের উচ্ছ্বাস
‘খালেদা আক্তার কল্পনা ম্যাডামের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করতে চাই’
আর ক্যাপশনেও চমকের চমক! তিনি লিখেছেন, “সে এখন আগের মতো শুধু একজন মানুষ না, তাকে এখন আমি রাজা হিসেবে গড়ে তুলেছি। আমার প্রিয়, তোমার সঙ্গে অসংখ্য সূর্যাস্ত দেখব, পাশাপাশি একসঙ্গে থাকব, একসঙ্গে নিশ্বাস নিব।”
২০১৭ সালে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানারআপ নির্বাচিত হন চমক। এরপর শোবিজে পা রেখে চমক পরিণত হয়েছেন বাস্তব জীবনের রোমান্টিক হিরোইনে। ‘হায়দার’, ‘মহানগর’ থেকে শুরু করে ‘ভাইরাল হ্যাজব্যান্ড’ সবখানেই ছিল তার দাপট।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।