লন্ডনে পরশু রাতে বসেছিল সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের মেলা। ক্যানসারজয়ী ভারতের সাবেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিংয়ের ‘ইউউইক্যান ফাউন্ডেশন’ ডিনার পার্টির আয়োজন করেছিল।

সেখানে ইংল্যান্ড সফররত ভারত টেস্ট দলের সঙ্গে ছিলেন কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার ও ব্রায়ান লারা, ইংল্যান্ডের সাবেক দুই ক্রিকেটার ড্যারেন গফ ও কেভিন পিটারসেন, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান অজিত আগারকার এবং যুবরাজ সিং নিজে।

তবে সবাইকে ছাপিয়ে নতুন করে আলোচনায় দুজন—ভারতের টেস্ট অধিনায়ক শুবমান গিল ও শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে সারা টেন্ডুলকার। অতীতে গিল ও সারাকে নিয়ে প্রেমের গুঞ্জন চললেও তা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একে-অপরকে আনফলো করে দেওয়ায়।

যুবরাজ সিংয়ের পার্টিতে সারা টেন্ডুলকারকে দেখে মুচকি হাসেন শুবমান গিল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ট ন ড লক র

এছাড়াও পড়ুন:

গ্রেপ্তারকৃতদের তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহায়তা করবে বাংলাদেশ

সম্প্রতি মালয়েশিয়ার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ৩৫ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের অভিযোগ তদন্তে মালয়েশিয়ার সঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ। শুক্রবার কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন হাজি হাসানের সঙ্গে এক বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এ আশ্বাস দেন।

শুক্রবার রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, কুয়ালালামপুরে ৩২তম আসিয়ান আঞ্চলিক ফোরামের (এআরএফ) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের ফাঁকে তাঁরা এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং তথ্য ও তদন্তের ফলাফল বিনিময়ের মাধ্যমে অভিযোগের অভ্যন্তরীণ তদন্তে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চান। মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে সহায়তার আশ্বাস দেন।

এর আগে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রসচিব ডেভিড ল্যামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উভয়ই বাংলাদেশে চলমান সংস্কার, রোহিঙ্গা সংকট, এলডিসি-পরবর্তী সহায়তা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স, শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ এবং কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের উপমন্ত্রী ও প্রতিনিধিদলের প্রধান পার্ক ইউনজুর সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এ সময় দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।

বাংলাদেশ ২০০৬ সালে এআরএফের সদস্য হয়। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ফোরামটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ