চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি)-এর পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর চট্টগ্রাম ড্রাইডক লিমিটেড (সিডিডিএল) কনটেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে শৃঙ্খলা, সময়ানুবর্তিতা ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

গত ৭ জুলাই থেকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এনসিটির দায়িত্ব নেয় সিডিডিএল। দায়িত্ব গ্রহণের পর ২৪ জুলাই পর্যন্ত সময়ে দৈনিক গড়ে ৩,২৫০ টিইইউএস (বিশ ফুট সমতুল্য ইউনিট) হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা পূর্ববর্তী গড় ২,৮৪৫ টিইইউএস থেকে ১২.

১০ শতাংশ বেশি। এ সময়ে মোট ৩০টি জাহাজের কনটেইনার লোডিং ও আনলোডিং কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বর্তমানে এনসিটির ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর জেটিতে একযোগে চারটি জাহাজে পণ্য ওঠানামার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে বন্দরের কার্যক্রমে গতি এসেছে এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে নতুন গতি সঞ্চারিত হচ্ছে, যা দেশের জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জানিয়েছেন, সিডিডিএল-এর সুশৃঙ্খল ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ফলে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের সামগ্রিক সক্ষমতা আরও বাড়বে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য হবে আরও গতিশীল ও প্রতিযোগিতামূলক।

ঢাকা/রেজাউল/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

ড্রাইডকের ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতা বাড়ছে চট্টগ্রাম বন্দরের

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি)-এর পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর চট্টগ্রাম ড্রাইডক লিমিটেড (সিডিডিএল) কনটেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে শৃঙ্খলা, সময়ানুবর্তিতা ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

গত ৭ জুলাই থেকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এনসিটির দায়িত্ব নেয় সিডিডিএল। দায়িত্ব গ্রহণের পর ২৪ জুলাই পর্যন্ত সময়ে দৈনিক গড়ে ৩,২৫০ টিইইউএস (বিশ ফুট সমতুল্য ইউনিট) হ্যান্ডলিং হয়েছে, যা পূর্ববর্তী গড় ২,৮৪৫ টিইইউএস থেকে ১২.১০ শতাংশ বেশি। এ সময়ে মোট ৩০টি জাহাজের কনটেইনার লোডিং ও আনলোডিং কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বর্তমানে এনসিটির ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর জেটিতে একযোগে চারটি জাহাজে পণ্য ওঠানামার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে বন্দরের কার্যক্রমে গতি এসেছে এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে নতুন গতি সঞ্চারিত হচ্ছে, যা দেশের জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক জানিয়েছেন, সিডিডিএল-এর সুশৃঙ্খল ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ফলে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের সামগ্রিক সক্ষমতা আরও বাড়বে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য হবে আরও গতিশীল ও প্রতিযোগিতামূলক।

ঢাকা/রেজাউল/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ