Prothomalo:
2025-11-03@09:14:35 GMT

ঋতুযুদ্ধ

Published: 19th, September 2025 GMT

ইচ্ছাপূরণের গল্পে ঢুকতে কোনো প্রবেশপত্র লাগে না;
শিক্ষয়িত্রী শরৎকালের স্নিগ্ধতা পড়ে শোনাচ্ছেন বাচ্চাদের

কল্পনাঋদ্ধ দৃশ্যকল্প পেরিয়ে,
আজও কাশবন চিরে ছুটে যাচ্ছে অপু আর দুর্গা
হঠাৎ আবিষ্কারের ঢঙে জেগে উঠল
বৈশিষ্ট্যবিবর্জিত শস্যখামার।
প্রকৃতিকে মেনশন করে দাঁড়িয়ে আছে
মালিকের শরৎগন্ধী ছেলেমেয়েরা।

শিশুদের চোখ সন্দেহের আওতায় পড়ে না।

তারা ক্লাস শেষে
দিদিমণির অচেনা শরৎকে ব্যাগে ভরে বাড়ি ফেরে
পথে চৌকস চকলেট কারখানার দাবি নিয়ে
রোজ দাঁড়িয়ে থাকেন জটিল এক বুড়ো
তিনি শরতের বিনিময়ে চকলেট দিতে চান
বর্ণচোরা অপ্রিয় প্রস্তাব শুনে বাচ্চাদের আত্মা কেঁপে ওঠে।

বৃদ্ধের সারা মুখজুড়ে বসন্তের সোনালি বুদ্‌বুদ
স্তব্ধ বাতাসে নুয়ে আছে পতাকা, ঠিক তখনই
নীল আকাশ ভেঙে শুরু হয় ঋতুযুদ্ধের অখণ্ড প্রস্তুতি।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

রপ্তানিকারকদের সুবিধা বাড়ল, বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব থেকে সোয়াপ করে টাকা তোলা যাবে

রপ্তানিকারকদের সুবিধা বাড়ল। এখন থেকে রপ্তানিকারকেরা নিজেদের বৈদেশিক মুদ্রা (এফসি) হিসাব থেকে সোয়াপের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।

আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এই প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোকে ৩০ দিনের পুলে রক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রা এবং রপ্তানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবের বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রা-টাকা সোয়াপ চুক্তি করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সোয়াপ কী

সার্কুলার অনুসারে, আলোচ্য সোয়াপ চুক্তি বলতে একটি নির্দিষ্ট হারে ও মেয়াদে টাকার বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রার স্পট ক্রয় এবং একই সঙ্গে একটি নির্ধারিত তারিখে পুনঃবিক্রয়ের ব্যবস্থাকে বোঝাবে। এ ক্ষেত্রে রপ্তানিকারকের নিজস্ব উৎসের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহৃত হবে। সোয়াপের মেয়াদ ইআরকিউ তহবিলের ব্যবহারযোগ্য মেয়াদের বেশি হতে পারবে না এবং ৩০ দিনের পুল তহবিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন মেয়াদি সোয়াপ করা যাবে।

সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, সোয়াপের হার নির্ধারণে বাজারভিত্তিক বা খরচভিত্তিক সুদ বা মুনাফার পার্থক্য বিবেচনায় নেওয়া যাবে। আলোচ্য সোয়াপ লেনদেনকে ঋণ বা অর্থায়ন সুবিধা হিসেবে গণ্য করা হবে না। সোয়াপের মাধ্যমে প্রাপ্ত টাকা শুধু রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চলতি মূলধনের চাহিদা মেটাতে ব্যবহার করা যাবে। কোনো ফটকা উদ্দেশ্যে ওই অর্থ ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

শিল্প খাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এ উদ্যোগের কারণে রপ্তানিকারকদের স্বল্পমেয়াদি তারল্য চাপ কমাতে সহায়তা করবে। এতে প্রচলিত রপ্তানি ঋণের ওপর নির্ভর না করেও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চালাতে পারবেন। পাশাপাশি এটি বাজারভিত্তিক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনাকেও উৎসাহিত করবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ