অধ্যাপক আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ তথা বিশ্বের একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়নবিশেষজ্ঞ এবং একই সঙ্গে একজন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ও আরও নানা অভিধায় পরিচিত এক মহান ব্যক্তিত্ব। তবে আমরা এ লেখায় আজ তাঁকে একান্তভাবে স্মরণ করেছি রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস, বাংলাদেশের (আরআইবি) একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, পথনির্দেশক এবং পরিচালনা পর্ষদের একজন বিশিষ্ট সদস্য হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে।

অধ্যাপক আনিসুর রহমান ৫ জানুয়ারি প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর স্মরণে আরআইবি অফিসে চেয়ারম্যান ড.

শামসুল বারির পরিচালনায় আরআইবি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আরআইবির প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আমৃত্যু অধ্যাপক আনিসুর রহমান যে ভূমিকা পালন করে গেছেন, তার ওপর আলোচনা করা হয়।

আরআইবি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০২ সালে সাতজন বোর্ড সদস্য নিয়ে। তার মধ্যে অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অধ্যাপক আনিসুর রহমান। নেদারল্যান্ডস সরকারের দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক সহায়তায় শুরুতে আরআইবির কার্যক্রম ছিল প্রধানত দুই ধরনের। এক. দারিদ্র্য বিমোচন গবেষণার কাজে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া। দুই. জনগণের চাহিদাভিত্তিক ও অংশগ্রহণমূলক গবেষণার জন্য নতুন গবেষক সৃষ্টিতে সহায়তা করা।

দারিদ্র্য বিমোচনসংক্রান্ত গবেষণায় আরআইবি দারিদ্র্যকে সামগ্রিকভাবে ও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে নতুন ধারা সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়। দারিদ্র্যের মানবিকীকরণ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরির ক্ষেত্রে অধ্যাপক আনিসুর রহমান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তাঁর মতাদর্শ অনুসরণ করে আরআইবি মনে করে, দরিদ্র জনগণের চাহিদা শুধু অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-স্বাস্থ্য-শিক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এর বাইরেও সুবিচার, সাম্য, বৈষম্য দূরীকরণ, সুশাসন, মানবাধিকার, সংস্কৃতি, জ্ঞানতৃষ্ণা পূরণসহ সর্বোপরি সৃজনশীলতা ও সৌন্দর্য বিকাশের সুযোগ সৃষ্টির চাহিদা রয়েছে। দারিদ্র্যকে সার্বিকভাবে অনুধাবন করার এই যে অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি, তা একান্তই আনিস স্যারের মানসজাত।

আরআইবি গবেষণাকে শুধু টেকনিক্যাল প্রশ্নে সীমাবদ্ধ রাখেননি। এর লক্ষ্য, অভীষ্ট জনগোষ্ঠীর জীবনের উন্নয়ন তথা জনগণের আত্ম-উন্নয়ন। সারা দেশে তৃণমূল পর্যায়ে অনেক সুবিধাবঞ্চিত ও অধিকারবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর নিজেদের প্রচেষ্টায় স্বাবলম্বী হওয়ার অনেক দৃষ্টান্ত আছে, যাকে উন্নয়নের পরিসরে সামনে নিয়ে আসা প্রয়োজন। এ বিষয়ে আনিস স্যার সব সময় জনগণের আত্মশক্তির কথা সামনে তুলে ধরেছেন। জনগণকে ‘দরিদ্র’অভিধায় অভিহিত করার যে প্রয়াস এই শতকের গোড়ার দিকের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দেখা যেত, তার প্রচণ্ড রকম বিরোধিতা করেছেন তিনি। দরিদ্রজনের অর্থনৈতিক দারিদ্র্যকে অস্বীকার না করে, বরং তাদের অফুরন্ত সম্ভাবনা ও সৃজনশীলতার প্রতি হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে কাজ করেছেন তিনি। তিনি ‘দরিদ্র’ না বলে ‘সুবিধাবঞ্চিত’ও ‘অধিকারবঞ্চিত’—এই টার্মগুলো ব্যবহার করতে আমাদের উদ্বুদ্ধ করেছেন। আরআইবি সেই ধারাবাহিকতা এখনো বজায় রেখেছে।

পার্টিসিপেটরি অ্যাকশন রিসার্চ (পিএআর) বা গণগবেষণাতত্ত্বকে বাংলাদেশে পরিচিত করেছেন অধ্যাপক আনিসুর রহমান। এই তত্ত্বকে আরআইবি তার সব গবেষণার কাজে প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন করে এগিয়ে যাচ্ছে আগামীর দিকে। প্রথম দিকে এই তত্ত্বকে বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা কর্মসূচিতে সামাজিক বিজ্ঞানের মানদণ্ডের পরিসরে মেনে নিতে অনীহা ছিল। কিন্তু আরআইবির বাস্তবায়ন ও জনমনে এর গ্রহণযোগ্যতা এবং সেই সঙ্গে আরও কিছু বেসরকারি সংগঠনের কর্মসূচিতে এর অন্তর্ভুক্তি গণগবেষণাতত্ত্বের গ্রহণযোগ্যতাকে দৃঢ় করেছে।

গণগবেষণার একটি মৌলিক ধারণা হলো চিন্তাশক্তি বা জ্ঞানের দিক দিয়ে কোনো শ্রেণিই অন্য কোনো শ্রেণির চাইতে অগ্রসর নয়। দৈনন্দিন সংগ্রামের কারণে কারও চিন্তা করার অবকাশ কম বা কারও বেশি। কিন্তু সব মানুষই প্রকৃতপক্ষে সৃজনশীল। সুযোগ পেলে তার বিকাশ ঘটে ও সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়। তাই অন্যান্য গোষ্ঠী থেকে আলাদা করে প্রান্তিক জনগণের উন্নয়ন কখনো অন্যের ‘অবজেক্ট’ হতে পারে না, তারা নিজেই তাদের জীবনের, কর্মের অধীশ্বর। পারস্পরিক সম্পর্ক তাই ‘সাবজেক্ট-সাবজেক্ট’।

এভাবে সাধারণ মানুষকে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে যথাযথ সম্মান দেওয়া এবং তারা যে নিজস্ব সমস্যা সমাধানের জন্য চিন্তা ও কাজ করার ক্ষমতা রাখে এই বোধকে সামনে তুলে ধরার ক্ষেত্রে আনিসুর রহমান স্যার প্রাগ্রসর ভূমিকা রেখে গেছেন। প্রায় পঁচিশ বছর ধরে আরআইবির প্রতিটি গবেষণায়, তিনি আমাদের বলেছেন, জনগণকে আত্মশক্তিতে সচেতন করে তুলতে হবে, যাতে আরআইবির ওপর তাদের নির্ভরশীলতা তৈরি না হয়।

আরআইবি গবেষণা এলাকা থেকে সরে এলে কীভাবে তারা নিজেকে টিকিয়ে রেখে বিদ্যমান কর্মকাণ্ড চালিয়ে নিতে পারবে, সেই বিষয়ে তাদের সচেতন করার জন্য তিনি দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁর এই নির্দেশনা সব সময়ই আরআইবির কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে রেখেছে, ভবিষ্যতেও রাখবে।

এখানেই আনিস স্যারের ব্যতিক্রমী চিন্তাচেতনা আমাদের মনোজগৎকে প্রভাবিত করেছে। জনগণকে প্রাধান্য দিয়ে চিন্তার জগৎ বা গবেষণার ফোকাস করা শিখিয়েছেন তিনি আমাদের।

আরআইবির শুরুতে গবেষণাকাজের ফোকাস হিসেবে ‘প্রান্তিক জনগোষ্ঠী’ নির্ধারণে অধ্যাপক আনিসুর রহমানের ভূমিকা ছিল অন্যতম। সেই সময় তিনি আরআইবি চেয়ারম্যান ড. শামসুল বারি, পরিচালনা পর্ষদ সদস্য ড. হামিদা হোসেন, নির্বাহী পরিচালক ড. মেঘনা গুহঠাকুরতাসহ অন্যদের সঙ্গে ঢাকার বাইরের জেলাগুলোয় নিরন্তর ভ্রমণ করতেন এবং বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সঙ্গে বসে তাদের সমস্যা জানা এবং কীভাবে তারা তাদের সমস্যাকে মূল্যায়ন করে সমাধানের অন্বেষণ করে তা অধ্যয়ন করতেন।

এভাবেই বাংলাদেশের আনাচকানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ৪০টির বেশি জনগোষ্ঠী আমাদের জ্ঞানকাণ্ডে, গবেষণার জগতে উল্লিখিত হয়। এসব অপ্রচলিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে নাগারচি, শব্দকর, কাওরা, মুচি, কৈবর্ত, মাহাতো, সন্ন্যাসী, চৌধালী, বেহারা জনগোষ্ঠী অন্যতম। এসব জনগোষ্ঠীর আত্ম-উন্নয়নও অধিকার রক্ষায় আরআইবি ধারাবাহিকভাবে কাজ করে আসছে। আগে যাযাবর বেদে জনগোষ্ঠীর ভোটাধিকার ছিল না। কারণ, তাদের কোনো স্থায়ী আবাস ছিল না। তাদের ভোটাধিকার ইস্যু নিয়ে নীতিনির্ধারক পর্যায়ে রিইবের ক্রমাগত চেষ্টার ফলে বর্তমানে তারা ভোটের অধিকার লাভ করতে সক্ষম হয়। এ রকম আরও সফলতার অন্যতম নেপথ্য রূপকার ছিলেন আনিস স্যার।

অধ্যাপক আনিসুর রহমানের জীবন-দর্শন ছিল জনগণকেই তাদের যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া। তাদের আত্মশক্তিতে বলীয়ান করে, তাদের হাত ধরে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সহায়তা করা। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ও রবীন্দ্র-অনুরাগী। রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবন-দর্শনে গভীরভাবে রেখাপাত করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে আত্মশক্তির যে চর্চা করেছিলেন এবং সে বিষয়ে তাঁর যাবতীয় লেখা থেকে আনিস স্যার উদ্ধৃতি ব্যবহার করেছেন তাঁর বিভিন্ন লেখায়। জনগণের প্রতি এই যে দায়বদ্ধতার এই প্রকাশ আমরা দেখি তাঁর রচিত—যে আগুন জ্বলেছিল, পথে যা পেয়েছি—বইয়ের প্রতি পাতায়।

জনগণের সামষ্টিক শক্তি যে একটা বড় শক্তি এবং তা যে সমাজ রূপান্তরের কাজে বড় ভূমিকা রাখতে পারে, তা আনিস স্যার আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন তাঁর লেখা পার্টিসিপেটরি অ্যাকশন রিসার্চ: জীবনের পাঠশালা থেকে শিক্ষা বইটিতে। মানুষকে সঠিক পথে চলার পথে অ্যানিমেটর বা উজ্জীবকের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এর প্রতিফলন আমরা আরআইবির পক্ষ থেকে দেখেছি আনিস স্যারের নিজের মধ্যেই।

আরআইবির গবেষকদের তিনি সরাসরি পথনির্দেশক ছিলেন না, তিনি বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরতেন, যাতে অন্যদের সিদ্ধান্ত নিতে এবং নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করতে সহজ হয়। এসব কাজ স্যার অগোচরেই করে গেছেন। আরআইবির গবেষণা ও প্রকাশনার মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সৃজনশীল সফল উদ্যোগগুলোর কথা প্রচার ও প্রসারের কাজে নিরন্তর সহযোগী হয়ে দেশজুড়ে এক শর কাছাকাছি সাংবাদিককে অনুপ্রাণিত ও শাণিত করেছিলেন তিনি।

আরআইবিকে নিজস্ব স্বতন্ত্র দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে দেশের অন্যতম গবেষণাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে এভাবেই অবদান রেখে গেছেন অধ্যাপক আনিসুর রহমান। আরআইবি পরিবার থেকে আমরা তাঁকে গভীর কৃতজ্ঞতায় শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

সুরাইয়া বেগম পরিচালক, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস, বাংলাদেশ (আরআইবি)

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ইস্যু সমাধান আলোচনার টেবিলেই সম্ভব: সালাহউদ্দ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ইস্যুর সমাধান আলোচনার টেবিলেই সম্ভব।’’

তিনি মনে করেন, আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান এলে যেকোনো অসাংবিধানিক প্রক্রিয়া ঠেকানো যাবে।

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘‘আগামী নির্বাচনকে যদি অনিশ্চিত করা হয় বা বিলম্বিত করা হয়, তাহলে তার সুযোগ নেবে ফ্যাসিবাদী বা অসাংবিধানিক শক্তি। এর পরিণতি জাতি অতীতে বহুবার ভোগ করেছে। আমরা আবার সে পরিস্থিতি চাই না।’’

অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে পৃথক এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতেই সাংবিধানিকভাবে এই সরকার গঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতির রেফারেন্সে দেওয়া সেই মতামত এখনো বহাল আছে। এর বিপরীতে সুপ্রিম কোর্ট কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। তাই এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলা আসলে রাজনৈতিক বক্তব্য, এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই।’’

সালাহউদ্দিন আহমদ আরো বলেন, ‘‘যেকোনো সাংবিধানিক আদেশ জারি হলে তা আগামীকাল বা পরশু চ্যালেঞ্জ হতে পারে। আমরা এমন খারাপ নজির জাতির সামনে আনতে চাই না। তাই সমাধানের বিকল্প প্রস্তাব উত্থাপন করেছি। সবাইকে বিবেচনায় নিতে আহ্বান জানাচ্ছি।’’

পিআর পদ্ধতি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘‘রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের অধিকার আছে। তবে পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়, শেষ পর্যন্ত জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।’’

তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘‘পিআর পদ্ধতিতে ঝুলন্ত পার্লামেন্টের ঝুঁকি থেকে যায়। তাতে রাষ্ট্র ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ সম্ভব হয় না। আমরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে যেতে পারি না।’’

সালাহউদ্দিন আহমদ আরো বলেন, ‘‘জনগণই হলো সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। এই দেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে এবং বারবার গণতন্ত্রকে সংকট থেকে উদ্ধার করেছে।’’

আগামী সংসদে কিছু মৌলিক বিষয়ে সংশোধনের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন তিনি বলেন, ‘‘আমরা কিছু বিষয়ে ইতোমধ্যে একমত হয়েছি। তবে, ঐকমত্য কমিশনের সনদের ভেতরে যেসব পরিবর্তন হবে, সেগুলোতে অবশ্যই গণভোট নিতে হবে।’’

ঢাকা/আসাদ/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ইস্যু সমাধান আলোচনার টেবিলেই সম্ভব: সালাহউদ্দ
  • জুলাই সনদের বাস্তবায়নে দেরি হলে জনগণ আবারও রাস্তায় নামবে: জামায়াত নেতা রফিকুল
  • বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোট ছাড়া উপায় নেই: এবি পার্টি
  • রোহিঙ্গা সমস্যায় রাজনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করতে হবে
  • হুংকার দিয়ে জাতীয় নির্বাচন ঠেকান যাবে না: জাহিদ হোসেন
  • মাঠের জবাব মাঠে দেওয়া হবে: সালাহউদ্দিন 
  • জামায়াত কীভাবে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলে: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
  • জুলাই সনদ নিয়ে যেসব বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে
  • ফরিদপুরে সীমানা নিয়ে ডিসির চিঠি, এলাকাবাসীর ৫ দাবি
  • জামায়া‌তের তিন‌ দি‌নের কর্মসূচি ঘোষণা