সুহৃদ সমাবেশের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায় সুহৃদ সমাবেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। রাজারহাট কারিগরি বাণিজ্যিক কলেজের অধ্যক্ষ আবুল হোসেন সরকারকে সভাপতি ও কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক চিন্ময় রায় পলাশকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্যবিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নতুন বছরে রাজারহাট প্রেস ক্লাবে সুহৃদ কমিটি গঠন উপলক্ষে এক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অতিথি ছিলেন রাজারহাট প্রেস ক্লাব সভাপতি ও বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিক সরকার অরুণ যদু, সহসভাপতি মোবাশ্বের আলম লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। সবার সম্মতিক্রমে এ কমিটি অনুমোদন করা হয়।
নবগঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন– এসএম রাসেল কবির, আহসান হাবিব, রাশেদুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আরিফ হাসান, আতাউর রহমান, চৌধুরী রিংকু রাবেন, মাহমুদুন্নবী, সুজন আরিফ, রাশেদুল ইসলাম, আহসান হাবিব কুইক, শেখ মাহমুদ, আহসান হাবিব, মামুন চৌধুরী, কবিরুল ইসলাম, আমির আহমেদ, সম্পা দত্ত, জাকিয়া সুলতানা, আউলিয়া, তন্ময়, মেহেদী হাসান, সোহেল রানা, তানজিম হাসান, আল আমিন, সঙ্গীতা সরকার, সাথী সুলতানা, সালাউদ্দিন, আরিফুল ইসলাম, লাবিব খন্দকার, মাহফুজুর রহমান প্রমুখ। v
সমন্বয়ক সুহৃদ সমাবেশ রাজারহাট (কুড়িগ্রাম)
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বৃহস্পতিবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ তথ্য জানিয়েছে রাজনাথ সিংয়ের কার্যালয়। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের
এক্স পোস্টে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভারতের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে এবং ভারতের আত্মরক্ষার অধিকার সমর্থন করে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে মার্কিন সরকারের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।’
আলাপকালে হেগসেথকে রাজনাথ সিং বলেন, পাকিস্তান একটি ‘দুর্বৃত্ত’ রাষ্ট্র হিসেবে সামনে এসেছে। তারা বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদকে উসকে দিচ্ছে এবং অঞ্চলকে ‘অস্থিতিশীল’ করছে। সন্ত্রাসবাদ এড়িয়ে যেতে পারে না বিশ্ব।
২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন। এ ঘটনার পেছনে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। সন্দেহভাজন হামলাকারীদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি বলেও দাবি করেছে তারা। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এরপর থেকে দুই দেশ পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিয়েছে।