কেজিএফ তারকা রামচরণ। তার ছবি মুক্তি মানেই ভক্তদের মাঝে হুলস্থুল পড়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। তবে কতটা জমাতে পারলা তা বক্স অফিসের দিকে চোখ রাখলেই অনুমেয়। রামচরণ অভিণীত বড় বাজেটের নতুন সিনেমা ‘গেম চেঞ্জার’ ১০ জানুয়ারি বিশ্বের ৬ হাজার ৬০০ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। নতুন বছরেতারকার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা এটি।

এতে রামচরণের বিপরীতে আছেন কিয়ারা আদভানি। পলিটিক্যাল-ড্রামা ঘরানার সিনেমাটিতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাম চরণ। মুক্তির পর বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলে এটি। যদিও আয়ের অঙ্ক ওঠানামা করছে। চার দিনে কত টাকা আয় করছে রাম-কিয়ারার আলোচিত এই সিনেমা?

স্যাকনিল্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, চার দিনে ‘গেম চেঞ্জার’ শুধু ভারতে আয় করেছে ১০৫.

৭ কোটি রুপি (গ্রস)। বিদেশে আয় করেছে ২৫ কোটি রুপি। বিশ্বব্যাপী সিনেমাটির আয় ১৩০.৭ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৮২ কোটি ৪৮ লাখ টাকার বেশি)।  

বলিমুভিরিভিউজ ডটকমের তথ্য অনুসারে, ‘গেম চেঞ্জার’ চার দিনে বিশ্বব্যাপী আয় করেছে ১৬২ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২৬ কোটি টাকার বেশি)।  

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ডাকসুর ১০ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন উপাচার্যের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের জন্য দশ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনকে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।

আজ সোমবার অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়। 

নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তাকে সহায়তার জন্য আরও ৯ জন রিটার্নিং কর্মকর্তাকে মনোনীত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন— মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এস এম মহিউদ্দিন; সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী; তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তাক গাউসুল হক; উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মারুফুল ইসলাম; স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা; ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম (শহীদুল জাহীদ); বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. তারিক মনজুর; গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম শামীম রেজা এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক শারমীন কবীর।

নিয়োগপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তারা উপাচার্যের সঙ্গে পরামর্শক্রমে নির্বাচনের পরবর্তী কার্যক্রম নির্ধারণ করবেন এবং ভোট গ্রহণসহ সার্বিক নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করবেন।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবিধানের ৮(এফ) ধারার আওতায় এই নিয়োগ দেওয়া হয়। 

অতীতে ডাকসু নির্বাচনে ৬ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন থাকলেও এবার তা বৃদ্ধি করে সর্বোচ্চ ১০ জন সদস্য নিয়ে নির্বাচন পরিচালনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে করে স্বচ্ছতা, গ্রহণযোগ্যতা এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।

জানতে চাইলে অধ্যাপক জসীম উদ্দিন সমকালকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় দায়িত্ব দিয়েছে, ফলে আমাদের যাবতীয় কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। অফিশিয়ালি দায়িত্ব বুঝে পেলে বাকিদের সঙ্গে মিটিং করে নির্বাচনের তারিখসহ অন্যান্য বিষয় নির্ধারণ করব।

সম্পর্কিত নিবন্ধ