ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সব রাস্তা ও ফুটপাতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা দোকান, স্থাপনা ও জনসাধারণের চলাচলে বাধা সৃষ্টিকারী নির্মাণাধীন ভবনের মালামাল ইত্যাদি উচ্ছেদে একযোগে ডিএনসিসির দশটি অঞ্চলে অভিযান শুরু হয়েছে। গত ১১ জানুয়ারি হতে টানা ডিএনসিসির দশটি অঞ্চলে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। জনদুর্ভোগ নিরসনে এই অভিযান চলমান থাকবে।

গত ১১ জানুয়ারি থেকে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) পর্যন্ত সাত দিনে ডিএনসিসির দশটি অঞ্চলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় অবৈধ দোকান ও স্থাপনা সরিয়ে রাস্তা ও ফুটপাত দখলমুক্ত করা হয়। এছাড়া ডিএনসিসির বিভিন্ন অঞ্চলে নির্মাণসামগ্রী রেখে মানুষের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করায় মোট ২০টি মামলায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

আরো পড়ুন:

‘চাঁদাবাজ-ছিনতাইকারী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে’

খুনিদের বিচার নয়, ‘টাকা চায়’ পরিবার

ঢাকা/এএএম/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এনস স ড এনস স র

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ