Risingbd:
2025-06-16@16:52:34 GMT

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

Published: 28th, January 2025 GMT

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

বগুড়ায় বন্ধুর ছুরিকাঘাতে হৃদয় আকন্দ (২১) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় শহরের ফুলবাড়ি মধ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত হৃদয় ওই এলাকার বাবু মিয়া আকন্দের ছেলে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ী ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর আলমাস আলী সরকার। 

তিনি স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, “ঘটনার আগে হৃদয় তার কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে মধ্যপাড়া এলাকায় সরিষার ক্ষেতের পাশে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় হৃদয়ের বন্ধুদের সাথে কোনো একটি বিষয় নিয়ে তার বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। এ সময় তাদের মধ্যে কেউ একজন হৃদয়কে সরিষার ক্ষেতের মধ্যে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে টিএমএসএস হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে হৃদয় মারা যান। তার লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।”

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো বলেন, “নিহত হৃদয় চুরি, ছিনতাই ও মাদক সেবনের সাথে জড়িত ছিলেন। মাদক সংক্রান্ত জেরে হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।”

ঢাকা/এনাম/ইমন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ