সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) আসনের সাবেক এমপি চয়ন ইসলাম ও তার স্ত্রী জোসনা খানমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলাকালে প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী ড. এম.এ মুহিতের বাড়িতে হামলা, মোটরসাইকেল ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ও মারধরের অভিযোগে সম্প্রতি দু'টি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয় চয়নকে।

এছাড়া, মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তার দ্বিতীয় স্ত্রী জোসনা খানমকেও আটক করা হয়। শাহজাদপুর আমলি আদালতের বিচারক জামিনের আবেদন নাকচ করে তাদের জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এদিকে, ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় ঘটনার শিকার বিএনপি কর্মী বাদশা মিয়া ও আব্দুল হামিদ দুটি আলাদা মামলা করেন। মামলায় সাবেক এমপি চয়ন ইসলাম, তার বোন সাবেক এমপি মেরিনা জাহান কবিতা, উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা ও অজ্ঞাতনামা ১০০-১৫০ জন আসামি রয়েছে।

এছাড়া, চয়ন ইসলাম ও তার বোন মেরিনা জাহান কবিতা আরও একটি মামলায় চাঁদাবাজির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এমপ স ব ক এমপ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ