স্ত্রীসহ ওসি মাজহারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
Published: 11th, February 2025 GMT
বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি মাজহারুল ইসলাম ও তার স্ত্রী লায়লা খানের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।
মঙ্গলবার আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, গত সোমবার দুদকের সহকারী পরিচালক বিষাণ ঘোষ তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক বিষাণ ঘোষ নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদনে বলেন, এই দম্পতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অবৈধ উপায়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ অর্জনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগের তদন্ত চলছে। শুধু তাই নয়, স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে মোটা অঙ্কের টাকা জমা রেখেছেন সাবেক এই পুলিশ কর্মকর্তা।
দুদকের এই কর্মকর্তা আবেদনে আরো বলেন, ওই দম্পতি দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। তারা পালিয়ে গেলে তদন্ত ব্যাহত হতে পারে। তাই তাদের বিদেশ গমন রহিত করতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা একান্ত প্রয়োজন।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ি বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টার থেকে মাজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: দ শত য গ ন ষ ধ জ ঞ
এছাড়াও পড়ুন:
পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কোনো ইচ্ছা নেই: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কোনো ইচ্ছা ইরানের নেই।
আজ সোমবার ইরানের পার্লামেন্টে বক্তব্য দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। চারদিন ধরে ইরানজুড়ে ইসরায়েলের চলমান হামলার প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন। খবর ইরনার
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, ‘শত্রুরা মারধর, হত্যা, হামলার মধ্য দিয়ে আমাদের এবং আমাদের জাতিকে শেষ করতে পারবে না। কেননা, একজন বীরের হাত থেকে পতাকা পড়ে গেলে, আরও শত শত বীর তা তুলে নেবেন। তারা এই কাপুরুষদের নিষ্ঠুরতা, অবিচার, অপরাধ আর বিশ্বাসঘাতকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন।’
ইরানিরা ‘আগ্রাসনকারী’ নন মন্তব্য করে প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান বলেন, ‘আমাদের ওপর যে আগ্রাসন শুরু হয়েছে, তার বিরুদ্ধে ইরানের জনগণের হাতে হাত ধরে শক্তভাবে দাঁড়াতে হবে।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তার সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করছে বলেও জানান ইরানের প্রেসিডেন্ট।
ইসরায়েল গত শুক্রবার ভোর রাতে ইরানের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করে। জবাবে ইসরায়েলে হামলা শুরু করে ইরান। ইরানের হামলায় ইসরায়েলের ১৮ জন নিহত হয়েছে। অন্যদিকে ইরানের নিহত হয়েছেন ২২৪ জন। পাল্টাপাল্টি এই হামলা চলছে।