পিয়েরলুইজি কোলিনা—ফুটবলপ্রেমীদের কাছে নামটা চেনা চেনাই লাগার কথা। তাঁর চেহারাটাও হয়তো অনেকের মনে গেঁথে আছে। মুণ্ডিত মস্তক আর নীল চোখের কোলিনা আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১০ বছর রেফারিং করেছেন। অসাধারণ রেফারি হিসেবে বেশ সুনাম ছিল তাঁর। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৩—টানা ছয় বছর ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফুটবল হিস্ট্রি অ্যান্ড স্ট্যাস্টিকসের ‘বিশ্বসেরা রেফারির’ খেতাব জিতেছেন।

নিখুঁত আর নির্ভুল রেফারিংয়ের জন্য যেমন সুনাম ছিল কোলিনার, তেমনি তাঁকে সবাই চিনতেন কঠোর এক রেফারি হিসেবেও। পান থেকে চুন খসলেই খেলোয়াড়দের হলুদ কার্ডের শাস্তি দিতেন। সেই কোলিনাই কিনা ২০০২ বিশ্বকাপের ফাইনাল পরিচালনা করতে গিয়ে লোভে পড়ে একটা ইচ্ছাকৃত ভুল করেছিলেন!

জার্মানিকে ২–০ গোলে হারিয়ে ২০০২ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে ব্রাজিল.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ