বন্দর উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
Published: 15th, February 2025 GMT
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে মনারবাড়ি এলাকায় বন্দর উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে ধামগড় ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে অসচ্ছল পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে ।
উক্ত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হযরত মাওলানা রফিকুল ইসলাম বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশব্যাপী অসচ্ছল পরিবারের মাঝে মাসব্যাপী খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি ঘোষনা করেছে তারই অংশ বিশেষ আমরা শুরু করেছি।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ সুলতান ডাঃ মোঃ স্বপন মিয়া, ডাঃ সেলিম ভাই, জহিরুল ইসলাম,শাহাদাৎ হোসেন মিন্টু মোঃ ইউসুফ মিয়া, মোঃ শহিদুল্লাহ, মোঃ শাহাজামাল প্রমূখ।
ধামগড় ইউনিয়ন সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাইদুর রহমান সহ অন্যন্য জামায়াতে নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ইসল ম ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
জামালপুরে সমাজচ্যুতির ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন অভিযুক্ত মাতব্বররা
জামালপুর শহরে সাতটি পরিবারকে সমাজচ্যুত করার ঘটনায় ভুল স্বীকার করে ভুক্তভোগীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অভিযুক্ত মাতব্বররা। ঢাকঢোল পিটিয়ে ও মাইকিং করে সমাজচ্যুতির ঘোষণা দেওয়ার দু’দিন পর রোববার রাতে বসে নতুন সালিশ বৈঠক। এতে সেই মাতব্বররা নিজেদের ভুল স্বীকার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চান এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে একসঙ্গে বসবাসের অঙ্গীকার করেন। পরে মাইকিং করে জানিয়ে দেওয়া হয়, সাতটি পরিবারের বিরুদ্ধে নেওয়া আগের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়েছে।
পারিবারিক বিরোধের জের ধরে জামালপুর শহরের দাপুনিয়া পশ্চিমপাড়ায় গত শুক্রবার রাতে বসে সালিশ বৈঠক। এতে ঘোষণা করা হয়, ‘মরহুম আজিজুল হক, ইসমাইল হোসেন মৌলভি, মুনসুর মিয়া, মানিক, জানিক, মজিবর ও নান্নুর পরিবারকে সমাজচ্যুত করা হয়েছে। এসব পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কেউ মেলামেশা, লেনদেন বা সামাজিক সম্পর্ক রাখতে পারবে না। এ নিষেধ অমান্যকারীকেও একঘরে করে দেওয়া হবে।’ পরে মাইকে এলাকাজুড়ে তা প্রচার করা হয়। এতে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
পরদিন বিকেলে ইসমাইল হোসেন, মুনসুর মিয়াসহ ভুক্তভোগীরা এ ব্যাপারে জামালপুর সদর থানায় অভিযোগ দেন। তারা জানান, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে প্রভাবশালীরা সালিশ ডেকে একতরফাভাবে মুনসুর মিয়াকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছিলেন। জরিমানার টাকা না দেওয়ায় সাত পরিবারকে সমাজচ্যুতির ঘোষণা দিয়ে একঘরে করে রাখা হয়েছে।
এই অভিযোগ পেয়ে তৎপর হয় পুলিশ প্রশাসন। রোববার রাত ১০টার দিকে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে সালিশ বৈঠকে এলাকার কয়েকশ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
জামালপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াহিয়া আল মামুন বলেন, উভয় পক্ষ এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের অঙ্গীকার করেছে। অভিযোগকারীরা তাদের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।