বন্দরে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আব্দুল গাফফার গ্রেপ্তার
Published: 15th, February 2025 GMT
বন্দরে ১৭ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আব্দুল গাফফার (৪৮) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে ধামগড় ফাঁড়ি পুলিশ। ধৃত মাদক ব্যবসায়ী আব্দুল গাফফার বন্দর উপজেলা মদনপুর ইউনিয়নের দেওয়ানবাগ এলাকার মৃত নুরুল হক মিয়ার ছেলে।
ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় ধামগড় ফাঁড়ি এসআই শরিফ হোসেন বাদী হয়ে বন্দর থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করেছে। যার মামলা নং- ২৩(২)২৫। ধৃতকে উল্লেখিত মাদক মামলায় শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
এর আগে গত শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর উপজেলা মদনপুর ইউনিয়নের দেওয়ানবাগ কলাবাড়ী এলাকায় উল্লেখিত মাদক ব্যবসায়ী নিজ বসত ঘরে অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা।
ধামগড় ফাঁড়ি পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত মাদক ব্যবসায়ী আব্দুল গাফফার দীর্ঘ দিন ধরে দেওয়ানবাগ কলাবাড়ী এলাকায় অবাধে মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’
ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।