রূপগঞ্জে চাঁদাবাজদের গুলিতে ব্যবসায়ী আহত
Published: 18th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে চাঁদাবাজদের গুলিতে বিল্লাল হোসেন (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ী আহত হয়েছেন। উপজেলার কর্নগোপ আল রাজি মিলের পেছনে মঙ্গলবার রাত পৌনে ৭টার দিকে এ ঘটনা। খবর পেয়ে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান।
পরে অবস্থা গুরুতর হলে রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি জরুরি বিভাগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
আহত বিল্লাল হোসেন জেলা রূপগঞ্জ থানার কর্নগপ গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে। তিনি ইট বালুর ব্যবসায়ী।
আহত ব্যবসায়ীর ছেলে রাব্বি বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় চাঁদাবাজ রিয়াজ গ্রুপের লোকজন আমার বাবার কাছে চাঁদা দাবি করে। বাবা চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে ওই দুর্বৃত্তরা বাবাকে প্রথমে ইট দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে।
একপর্যায়ে তারা বাবার ডান পায়ে গুলি করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা তাকে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতাল নিয়ে যাই। সেখান থেকে রাতের দিকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ব যবস য় ন র য়ণগঞ জ ব যবস য়
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’