নামাজরত অবস্থায় ঘরের মধ্যে পুড়ে মারা গেলেন বৃদ্ধা জবেদা
Published: 5th, March 2025 GMT
ফরিদপুরের মধুখালীতে একটি বসতঘরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মাঝকান্দী পূর্বপাড়ায় এ ঘটনায় মোসা. জবেদা খাতুন (৮৭) নামে এক বৃদ্ধা পুড়ে মারা গেছেন।
জবেদা খাতুন মাঝকান্দী পূর্বপাড়ার মৃত জলিল মোল্যার স্ত্রী ও রফিক মোল্যার মা।
মধুখালী ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রাশেদুল আলম সমকালকে বলেন, মঙ্গলবার আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে আনুমানিক সাড়ে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন ণিয়ন্ত্রনে আনি। এর আগেই একটি বসত ঘরের তিনটি রুম, ঘরে থাকা মালামাল ও একটি রান্না ঘর আগুনে পুড়ে যায়। আগুন লাগার সময় বৃদ্ধা জবেদা বেগম নামাজরত অবস্থায় ছিলেন। বার্ধক্যজনিত কারণে আগুনের বিষয়টা বুঝতে পারেননি তিনি, কিছু না বুঝায় আগুনে পুড়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। এ সময় বাড়িতে অন্য কেউ ছিলেন না বলে জেনেছি।
মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আগ ন আগ ন প ড় ম ত য
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।