যশোরে প্রশিক্ষণ বিমানের ক্রাশ ল্যান্ডিং, অক্ষত দুই পাইলট
Published: 13th, March 2025 GMT
যশোরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমানের ক্রাশ ল্যান্ডিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিমান বন্দরের রানওয়েতে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে অক্ষত উদ্ধার হয়েছেন বিমানটির দুই পাইলট।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ দপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান (Grob-120 TP) নিয়মিত প্রশিক্ষণ শেষে বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৫৫ মিনিটে যশোর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের সময় দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। তবে বিমানটিতে থাকা দুই পাইলট গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোল্লা মোহাম্মদ তহিদুল হাসান ও স্কোয়াড্রন লিডার আহমদ মূসা অক্ষত ও নিরাপদ আছেন। প্রশিক্ষণ বিমানটি বেলা ১২টা ১৮ মিনিটে বিমান বাহিনীর যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ঘাঁটি থেকে প্রশিক্ষণের জন্য উড্ডয়ন করে।
আইএসপিআর আরও জানায়, দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটনের জন্য ইতোমধ্যে বিমান বাহিনীর একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এদিকে সূত্র জানায়, ভূমিতে ক্র্যাশ ল্যান্ডিংয়ের কারণে প্রশিক্ষণ বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। এতে বিমানটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিমানটি উদ্ধারে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব ম ন দ র ঘটন র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের কেচ জেলার শেরবান্দি এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর ক্লিয়ারেন্স অভিযান চলাকালে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে পাঁচজন সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন। একই অভিযানে ‘ভারত-সমর্থিত’ পাঁচজন সন্ত্রাসীও নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। খবর সামা টিভির।
আইএসপিআর এক বিবৃতিতে জানায়, শেরবান্দি এলাকায় সন্ত্রাসীদের আস্তানা ধ্বংসে নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান চালাচ্ছিল। এ সময় একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে সেনাবাহিনীর গাড়ি আঘাতপ্রাপ্ত হয়, এতে পাঁচজন সেনা নিহত হন।
আরো পড়ুন:
পাকিস্তানকে সহজেই হারিয়ে ‘সুপার ফোরে’ এক পা ভারতের
ব্যাটিং ব্যর্থতায় পাকিস্তানের মামুলি সংগ্রহ
নিহত সেনারা হলেন- ক্যাপ্টেন ওয়াকার আহমদ (লোরালাই), নায়েক আসমাতুল্লাহ (ডেরা গাজী খান), ল্যান্স নায়েক জুনায়েদ আহমদ (সুক্কুর), ল্যান্স নায়েক খান মোহাম্মদ (মারদান) এবং সিপাহী মোহাম্মদ জাহুর (সোয়াবি)।
আইএসপিআর বলেছে, পাকিস্তানের সাহসী অফিসার ও সেনাদের ত্যাগ দেশ থেকে সন্ত্রাস নির্মূলের দৃঢ় সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে সহিংসতা বাড়ছে। শুধু গত এক সপ্তাহেই খাইবার পাখতুনখোয়ার বিভিন্ন অভিযানে অন্তত ১৯ জন সেনা নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে খাইবার পাখতুনখোয়ার লালকিলা মাইদান এলাকায় ‘ভারত সমর্থিত সন্ত্রাসী’দের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে সাতজন সেনা সদস্য নিহত হন।
পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, এসব অভিযানে তারা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং অপারেশন চলমান থাকবে।
ঢাকা/ফিরোজ