জামায়াত আমিরের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
Published: 27th, April 2025 GMT
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। জামায়াত জানিয়েছে, ইইউ ও বাংলাদেশের বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার করার ব্যাপারে বৈঠকে দৃঢ় আশা প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ রোববার রাজধানী ঢাকায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে জামায়াতের আমিরের সঙ্গে দলের নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মাদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মতিউর রহমান আকন্দ ও আমিরের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকটি ‘অত্যন্ত আন্তরিকতা ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে’ অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো.
আগামী নির্বাচনে তাঁরা তাঁদের পর্যবেক্ষক পাঠানোর কথা বলেছেন বলেও জানান সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে আমরা তাদের সহযোগিতা চেয়েছি। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা এবং একই ব্যক্তির দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকার বিষয়টিও আমরা তাঁদের অবহিত করেছি। নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার বিষয়ে তাঁদের বলেছি, যৌনকর্মীদের লাইসেন্স দেওয়া নারীর মর্যাদা ও অধিকারের প্রতি চরম আঘাত। তাঁরা এসব বিষয়ে আমাদের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। তাঁরা জামায়াতে ইসলামীতে শতকরা ৪৩ ভাগ নারীর অংশগ্রহণের বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।’
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এসব ব
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি