Samakal:
2025-06-15@12:38:40 GMT

জার্মানিতে ৪ বৃত্তি

Published: 27th, April 2025 GMT

জার্মানিতে ৪ বৃত্তি

ইএমএমআইআর আফ্রিকান-ইউরোপিয়ান স্কলারশিপ 

মূলত ইউরোপিয়ান-আফ্রিকান অভিবাসী ও আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্কের বিষয়ে মাস্টার্স করতে চাইলে ইরাসমাস মুন্ডাস প্রোগ্রামের স্কলারশিপ পাওয়া যাবে। ইএমএমআইআর স্কলারশিপ আফ্রিকার তিনটি ও জার্মানির একটিসহ মোট চারটি ইউরোপীয় সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়। এটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি, ভাতা ও ভ্রমণ ব্যয় সুবিধা দেওয়া হয়।
https://www.

emmir.org/applications
ইউনিভার্সিটি অব স্টুটগার্ট স্কলারশিপ

অনগ্রসর দেশের নাগরিক এবং জার্মানিতে পড়তে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুটগার্ট বিশ্ববিদ্যালয় দুটি মাস্টার্স প্রোগ্রাম- ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্ল্যানিং এবং ইন্টিগ্রেটেড আরবান প্ল্যানিং অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডিজাইন অফার করে। যে কোনো একটিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের জন্য দেওয়া হবে ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ। তবে এ জন্য অবশ্যই প্রাসঙ্গিক বৈজ্ঞানিক ও পেশাদার অভিজ্ঞতার পাশাপাশি নতুন জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রয়োগ করার সক্ষমতা থাকতে হবে। এই স্কলারশিপে প্রতি মাসে পাওয়া যাবে ৭৫০ ইউরো। প্রোগ্রাম চলাকালীন দেওয়া হবে রাউন্ডট্রিপ পরিবহন খরচ, গবেষণা বৃত্তি, ভাড়া পরিশোধ বৃত্তি এবং স্বাস্থ্য বীমা।
https://www. 
uni-stuttgart.de/en/study/
living-in-stuttgart/finances/

হেনরিক বোল
ফাউন্ডেশন
স্কলারশিপ 

প্রতি বছর জার্মানির হেনরিক বোল ফাউন্ডেশন প্রায় এক হাজার স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ প্রদান করে। যে কোনো বিষয়ে অধ্যয়নরত বিভিন্ন দেশের ও সংস্কৃতির শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ছাড়া, সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়, ফলিত বিজ্ঞানবিষয়ক বিশ্ববিদ্যালয় বা যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপের জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হন। 
https://www.boell.de/en/scholarships
ক্যাড জার্মানি রিসার্চ ফেলোশিপ প্রোগ্রাম

অনুন্নত দেশ বা ক্যাথলিক খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের স্নাতক শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের জন্য এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়। আপনি যদি স্নাতকোত্তর বা ডক্টরাল প্রোগ্রাম বা গবেষণা ইনস্টিটিউটে অধ্যয়ন করতে চান, তাহলে এই স্কলারশিপ বাড়তি সুবিধা দিতে পারে। ক্যাড স্কলারশিপ রিটার্ন ফ্লাইট, ভিসা ব্যবস্থা, একাডেমিক টিউশন, বিশ্ববিদ্যালয় ফি, ব্যক্তিগত ফি এবং অন্যান্য অনেক খরচ কভার করে।
https://www.kaad.de/en/
stipendien/stipendienprogramm-1

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে বিএনপির ত্রিমুখী সংঘর্ষ, আহত ১০

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ত্রিমুখী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দলটির ১০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আজ রোববার সকালে এ সংঘর্ষ হয়।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বিকেলে কালিয়াকৈর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক একেএম ফজলুল হক মিলন ও সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ইসরাক আহমেদ সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত ওই দুই কমিটিতে ত্যাগীদের বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ এনে প্রতিবাদ সমাবেশ করেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন আহমেদ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমেদ এর অনুসারীরা। তারা আজ সকাল থেকেই উপজেলার বাইপাস এলাকায় অবস্থান নেন। এ সময় তারা ঘোষিত নতুন আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ দিকে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ব্যারিস্টার ইসরাক আহমেদ সিদ্দিকীর অনুসারীরা একই এলাকায় আনন্দ মিছিল করতে গেলে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে উভয়পক্ষের ১০ জন আহত হন।

উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. পারভেজ আহমেদ বলেন, ত্যাগীদের বাদ দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি করা হয়েছে। ওই কমিটি বাতিলের দাবিতে আজ বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়। কিন্তু সেই সমাবেশে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকীর লোকজন হামলা চালিয়েছেন। এতে আমাদের দলীয় নেতাকর্মীদের আহত হয়েছেন। কিন্তু যারা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে বিএনপি করেছেন তাদের দিয়ে কমিটি করা হয়েছে। ওই কমিটি বাতিল করে আবারও কমিটি করার আহ্বান জানাই।’

উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মো. নুরুল ইসলাম সিকদার বলেন, ‘পদ বঞ্চিত কর্মীরা আমাদের আনন্দ মিছিলে হামলা করেছেন। এতে অনেক কর্মী আহত হয়েছেন। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।’

জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, ‘যাদের নতুন কমিটিতে রাখা হয়েছে তাদের ক্লিন ইমেজের। তাদের ব্যাপারে কোনো অভিযোগ নেই। সকালে নতুন কমিটি আনন্দ মিছিল বের করলে পদবঞ্চিতরা ওপর করে।’

কালিয়াকৈর থানার ওসি আবদুল মান্নান বলেন, থানা-পুলিশ ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

মো. নুরুল ইসলাম সিকদারকে আহ্বায়ক ও এম আনোয়ার হোসেনকে সদস্যসচিব করে উপজেলা বিএনপির ৪১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। অপরদিকে মো. মাহমুদ সরকারকে আহ্বায়ক ও মহসিন উজ্জামানকে সদস্যসচিব করে পৌর বিএনপির ৪১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়।  

সম্পর্কিত নিবন্ধ