ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ৬৬৩ ম্যাচ খেলেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ। চোট বা অসুস্থতার কারণে ১৩ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারে মিস করেছেন মাত্র ৬ ম্যাচ। এই পরিসংখ্যান রীতিমতো অবিশ্বাস্যই বটে। চলতি মৌসুমের পরিসংখ্যানও অনেকটা একই রকম।

২০২৪–২৫ মৌসুমে এখন পর্যন্ত চোটের কারণে কোনো ম্যাচ মিস করেননি ফার্নান্দেজ। প্রিমিয়ার লিগে ৩৪ ম্যাচের ৩৩টিতেই ছিলেন স্কোয়াডে। ৩২ ম্যাচে ছিলেন শুরুর একাদশে এবং একটিতে মাঠে নেমেছেন বেঞ্চ থেকে

ইউরোপা লিগে ১৩ ম্যাচের মধ্যে ১২টিতেই শুরুর একাদশে ছিলেন ফার্নান্দেজ। নিষেধাজ্ঞার কারণে খেলা হয়নি এক ম্যাচ। আর যেগুলোয় মাঠে ছিলেন, শুধু একটি ম্যাচে ৮১ মিনিটে তুলে নেওয়া হয় তাঁকে, আর বাকি সব ম্যাচে ছিলেন শেষ পর্যন্ত। এ ছাড়া এফএ কাপ ও লিগ কাপে ছয় ম্যাচের প্রতিটিতে খেলেছেন তিনি। এই ছয় ম্যাচের একটিতে বদলি নেমে ২৮ মিনিট খেলেছেন এই পর্তুগিজ তারকা। বাকি সব ম্যাচে পুরো সময় মাঠে ছিলেন তিনি।

আরও পড়ুনপ্রিমিয়ার লিগে ‘বাতিল’ ইউনাইটেড–টটেনহামই এখন ইউরোপে ফাইনালের পথে১৩ ঘণ্টা আগে

সব মিলিয়ে চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৫২ ম্যাচে ৪,৪৯১ মিনিট মাঠে ছিলেন ফার্নান্দেজ। ফিটনেস সমস্যা ও ক্লান্তিতে ভেঙে পড়ার এই যুগে এমন পরিসংখ্যান যেকোনো খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রেই ঈর্ষণীয়। তবে শারীরিকভাবে ফিট থাকার পাশাপাশি মানসিকভাবেও ফার্নান্দেজ বেশ শক্তিশালী, ভিন্ন এক ধাতুতে গড়া। ‘ক্লান্তি’ শব্দটি যেন তাঁর অভিধানেই নেই।

ব্রুনো ফার্নান্দেজের উদ্‌যাপন.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রাম নগরে করোনার টিকাদান শুরু আজ

চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় ফাইজারের বুস্টার ডোজ টিকাদান কার্যক্রম আবারও শুরু করছে সিটি করপোরেশন। 

আজ বুধবার প্রথম ধাপে ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি ও প্রসূতিরা এ টিকা নিতে পারবেন। নগরকে সাতটি অঞ্চলে ভাগ করে প্রতিটি অঞ্চলে প্রাথমিকভাবে ৩০০ ডোজ করে ফাইজারের টিকা পাঠানো হয়েছে। প্রতিটি ভায়ালে রয়েছে ছয় ডোজ টিকা। প্রচারণার মাধ্যমে মানুষকে টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করার পরিকল্পনাও রয়েছে বলে জানায় সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগ।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমাম হোসেন বলেন, নগরে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় টিকাদান কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে বয়স্ক ও প্রসূতিদের অগ্রাধিকার দিয়ে পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও টিকার আওতায় আনা হবে। গত ২৭ মে চট্টগ্রামে ৬৭ হাজার ডোজ ফাইজারের টিকা আসে।

চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম বলেন, করোনা টিকা সবার জন্য উন্মুক্ত। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ