জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকারী সাড়ে পাঁচ লাখ
Published: 25th, May 2025 GMT
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে এ বছর আবেদন করেছেন প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ শিক্ষার্থী। আগামী ৩১ মে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশের জেলা শহরের ১৩৭টি কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে।
গতকাল শনিবার (২৪ মে) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা আগামী শনিবার (৩১ মে) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সারাদেশে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ পরীক্ষার্থী দেশের জেলা শহরস্থ ১৩৭ টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। এ লক্ষ্যে ভর্তি পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি ও দিকনির্দেশনা প্রদানে রোববার (২৫ মে) দুপুর ১২টায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাপতিত্বে একটি জুম মিটিংয়ের আয়োজন করা হয়েছে। জুম মিটিংয়ে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের অধ্যক্ষ বা কেন্দ্র সচিবদের অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর ক ষ
এছাড়াও পড়ুন:
স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে ইউনানি-আয়ুর্বেদিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
বাংলাদেশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা অর্ডিন্যান্স জারি এবং কাউন্সিল গঠনের একদফা দাবিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আজ চতুর্থ দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন সরকারি ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ এবং হামদর্দ ইউনানি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। এ সময় দুই মেডিকেলের প্রায় ২৫০ জন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী আহসান হাবীব প্রথম আলোকে বলেন, ১৯৯৬ সালের নীতিমালা অনুসারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অস্থায়ী কাউন্সিল হিসেবে বিএএমএস ও বিইউএমএস চিকিৎসকদের রেজিস্ট্রেশন প্রদান করবে এবং বিএমডিসির আদলে একটি পৃথক কাউন্সিল গঠনের জন্য বলা হয়। কিন্তু আজ ২৯ বছর পার হওয়ার পরও কাউন্সিল গঠিত হয়নি। এতে চিকিৎসকেরা পেশাগত জীবনে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। আইন ও কাউন্সিল ছাড়া আন্দোলন থামবে না। দাবি মানা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
গত ৩০ জুন থেকে ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ৭ জুলাই থেকে পৃথক আইন প্রণয়ন করে কাউন্সিল গঠনের দাবিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছেন তাঁরা।