ফতুল্লায় অভিযান চালিয়ে কিশোরগ্যাং ‘ডি কোম্পানি’র দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১।

তারা হলো- ফতুল্লা থানার চর কাশিপুরের মৃত ইমরানের পুত্র বাপ্পী (২৯) ও পশ্চিম মাসদাইরের জাহাঙ্গীরের পুত্র  মো. ইমরান (৩০)। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

উদ্ধারকৃত মাদক ও দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১৮ কেজি গাঁজা, ১০১ পুড়িয়া হেরোইন, ৪৭৯ পিস ইয়াবা, ২টি ছুরি ও ২টি চাপাতি। বুধবার (২৮ মে) রাতভর মাসদাইর এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় এ অভিযান পরিচালনা করে ওই মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাদের গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। 

র‌্যাব-১১’এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন, এসজিপি, বিপিএম, পিপিএম, পিএসসি, পদাতিক জানান, ‘ডি কোম্পানি’ নামের এ কিশোর গ্যাং সম্প্রতি ফতুল্লা এলাকায় ত্রাসের সৃষ্টি করেছে।

অস্ত্রের শোডাউন, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, লুটপাটসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে তারা এলাকাবাসীর মাঝে ভয়ভীতি ছড়াচ্ছে। এছাড়াও তারা নগরীর বিভিন্ন স্থানে মাদক সেবন ও ব্যবসার সাথেও সক্রিয়ভাবে জড়িত।

তিনি আরও জানান, টাকার বিনিময়ে এই গ্যাং বিভিন্ন সহিংস কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করত এবং কিশোর বয়সী সদস্যদের বিপথগামী করে অপরাধে জড়িত করত।

তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। কিশোর গ্যাং নির্মূলে র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় কিশোরগ্যাং ‘ডি কোম্পানি’র দুই সক্রিয় সদস্য অন্ত্র-মাদকসহ গ্রেপ্তার

ফতুল্লায় অভিযান চালিয়ে কিশোরগ্যাং ‘ডি কোম্পানি’র দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১।

তারা হলো- ফতুল্লা থানার চর কাশিপুরের মৃত ইমরানের পুত্র বাপ্পী (২৯) ও পশ্চিম মাসদাইরের জাহাঙ্গীরের পুত্র  মো. ইমরান (৩০)। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

উদ্ধারকৃত মাদক ও দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১৮ কেজি গাঁজা, ১০১ পুড়িয়া হেরোইন, ৪৭৯ পিস ইয়াবা, ২টি ছুরি ও ২টি চাপাতি। বুধবার (২৮ মে) রাতভর মাসদাইর এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় এ অভিযান পরিচালনা করে ওই মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাদের গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। 

র‌্যাব-১১’এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন, এসজিপি, বিপিএম, পিপিএম, পিএসসি, পদাতিক জানান, ‘ডি কোম্পানি’ নামের এ কিশোর গ্যাং সম্প্রতি ফতুল্লা এলাকায় ত্রাসের সৃষ্টি করেছে।

অস্ত্রের শোডাউন, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, লুটপাটসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে তারা এলাকাবাসীর মাঝে ভয়ভীতি ছড়াচ্ছে। এছাড়াও তারা নগরীর বিভিন্ন স্থানে মাদক সেবন ও ব্যবসার সাথেও সক্রিয়ভাবে জড়িত।

তিনি আরও জানান, টাকার বিনিময়ে এই গ্যাং বিভিন্ন সহিংস কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করত এবং কিশোর বয়সী সদস্যদের বিপথগামী করে অপরাধে জড়িত করত।

তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। কিশোর গ্যাং নির্মূলে র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ