সিলেটে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীর সভায় আরিফুল-লোদীর বাগ্বিতণ্ডা, উত্তেজনা
Published: 30th, May 2025 GMT
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে সিলেট মহানগর বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভায় বাগ্বিতণ্ডায় জড়ালেন স্থানীয় বিএনপির শীর্ষ দুই নেতা। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় নগরের দরগাগেট এলাকার কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের শহীদ সুলেমান হলে এ ঘটনা ঘটে।
বাগ্বিতণ্ডায় জড়ানো দুই নেতা হলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী। কয়েস লোদী স্থানীয় বিএনপিতে আরিফুলের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির বলয়ের নেতা হিসেবে পরিচিত।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার বেলা চারটার দিকে শহীদ সুলেমান হলে আলোচনা সভা শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ্ সিদ্দিকী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য সাজেদুল করিম ও সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ সিলেটের আহ্বায়ক শামীমুর রহমান।
মহানগর বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী জানান, প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় আরিফুল হক অনুষ্ঠানে দলের জ্যেষ্ঠ সারির নেতা অর্থাৎ বেশ কয়েকজন সহসভাপতি ও যুগ্ম সম্পাদকদের অনুপস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। দলের প্রতিষ্ঠাতার শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ নেতারা উপস্থিত না হওয়াকে তিনি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন।
পরে সভাপতির বক্তব্য দিতে এসে রেজাউল হাসান কয়েস লোদী তাঁর বক্তব্য ফেসবুকে লাইভ না দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আরিফুল হক চৌধুরীর উদ্দেশে কিছু কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, এখানে হলভর্তি নেতা-কর্মী রয়েছেন। উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। এরপরও কেন তিনি (আরিফুল) জ্যেষ্ঠ নেতারা নেই বলে অভিযোগ করছেন? পরে তিনি ৫ আগস্টের আগে আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীর ভূমিকা রাখার বিষয়ে কথা বলা শুরু করেন।
আলোচনা সভায় সিলেট বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা অংশ নেন। আজ শুক্রবার বিকেলে সিলেটের কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার
আজীবন সম্মাননা
আবুল হায়াত
বিশেষ সম্মাননা
শাকিব খান
সমালোচক পুরস্কার
সেরা ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’
সেরা পরিচালক নুহাশ হুমায়ূন (‘২ষ’)
সেরা অভিনেত্রী (ওয়েব সিরিজ) জিন্নাত আরা (‘সিনপাট’)
সেরা অভিনেতা (ওয়েব সিরিজ) মোশাররফ করিম (‘আধুনিক বাংলা হোটেল’)
সেরা চিত্রনাট্যকার (ওয়েব সিরিজ) সালজার রহমান (‘কালপুরুষ’)
সেরা চিত্রনাট্যকার (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) সুব্রত সঞ্জীব, ‘রোদ বৃষ্টির গল্প’
সেরা পরিচালক (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) জাহিদ প্রীতম, ‘বুকপকেটের গল্প’
সেরা অভিনেত্রী (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) তাসনিয়া ফারিণ, ‘পরস্পর’
সেরা অভিনেতা (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) খায়রুল বাসার, ‘রোদ বৃষ্টির গল্প’
সেরা চলচ্চিত্র (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) ‘প্রিয় মালতী’
সেরা পরিচালক (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) শঙ্খ দাশগুপ্ত, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেত্রী (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) মেহজাবীন চৌধুরী, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেতা (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) ইমন, ‘মায়া’
তারকা জরিপে সেরা পুরস্কার
সেরা নবাগত অভিনয়শিল্পী রেহান, ‘যুগল’
সেরা গায়িকা কনা, ‘দুষ্টু কোকিল’(‘তুফান’)
সেরা গায়ক প্রীতম হাসান, ‘লাগে উরাধুরা’(‘তুফান’)
সেরা অভিনেত্রী (প্রেক্ষাগৃহের চলচ্চিত্র, ডিজিটাল মাধ্যমের চলচ্চিত্র) মেহজাবীন চৌধুরী, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেতা (প্রেক্ষাগৃহের চলচ্চিত্র, ডিজিটাল মাধ্যমের চলচ্চিত্র) শাকিব খান, ‘তুফান’
সেরা অভিনেত্রী (টিভি নাটক, সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ) তটিনী, ‘লাভ সাব’
সেরা অভিনেতা (টিভি নাটক, সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ) তৌসিফ মাহবুব, ‘লাভ সাব’