বিক্রি হয়নি ১১০০ কেজির ‘লাক্সারি প্রাডো’
Published: 5th, June 2025 GMT
বিক্রি হয়নি বগুড়ার আলোচিত ১১০০ কেজির ‘লাক্সারি প্রাডো’। মালিক ইবনুল রায়াত কাজী চেয়েছিলেন, খামার থেকে গরুটি বিক্রি করতে। কিন্তু, অনলাইন প্লাটফর্ম বা লাক্সারি প্র্যাডো সম্পর্কে জেনে যারা খামারে এসেছিলেন, তারা কেউই কাঙ্ক্ষিত দাম বলেননি বলে জানিয়েছেন খামারি।
ইবনুল রায়াত কাজী বলেন, ‘‘অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান লাক্সারি প্রাডোর ওজন ১১০০ কেজি। এত বড় গরু হাটে তোলার মতো ঝামেলায় জড়াতে চাইনি। খামার থেকেই বিক্রি করা পরিকল্পনা ছিল।’’
‘‘অনলাইনে গরুটি সম্পর্কে জেনে অনেকেই এসেছিলেন। তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা দাম চাওয়া হয়েছিল। কিছু কমবেশি হলেও বিক্রি করে দিতাম। কিন্তু, কেউই আশানুরূপ দাম বলেনি। গরুটি এখনো খামারেই রয়েছে।’’- যোগ করেন তিনি।
আরো পড়ুন:
বৃষ্টিতে কোরবানির পশুর দাম কমার আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের
বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি, ঈদের দিনেও সম্ভাবনা
লাক্সারি প্রাডোকে নিজেরাই কোরবানি দিবেন জানিয়ে ইবনুল রায়াত বলেন, ‘‘পারিবারিকভাবে আমাদের বড় গরু কোরবানি দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের সবাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ষাঁড়টিকে আমরাই কোরবানি দিব।’’
লাক্সারি প্রাডো বিক্রি না হলেও ইবনুল রায়াতের খামারের ২৪টি গরুর মধ্যে ইতোমধ্যে ১৭টি বিক্রি হয়ে গেছে।
ঢাকা/এনাম/রাজীব
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইবন ল র য় ত ক রব ন
এছাড়াও পড়ুন:
বিক্রি হয়নি ১১০০ কেজির ‘লাক্সারি প্রাডো’
বিক্রি হয়নি বগুড়ার আলোচিত ১১০০ কেজির ‘লাক্সারি প্রাডো’। মালিক ইবনুল রায়াত কাজী চেয়েছিলেন, খামার থেকে গরুটি বিক্রি করতে। কিন্তু, অনলাইন প্লাটফর্ম বা লাক্সারি প্র্যাডো সম্পর্কে জেনে যারা খামারে এসেছিলেন, তারা কেউই কাঙ্ক্ষিত দাম বলেননি বলে জানিয়েছেন খামারি।
ইবনুল রায়াত কাজী বলেন, ‘‘অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান লাক্সারি প্রাডোর ওজন ১১০০ কেজি। এত বড় গরু হাটে তোলার মতো ঝামেলায় জড়াতে চাইনি। খামার থেকেই বিক্রি করা পরিকল্পনা ছিল।’’
‘‘অনলাইনে গরুটি সম্পর্কে জেনে অনেকেই এসেছিলেন। তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা দাম চাওয়া হয়েছিল। কিছু কমবেশি হলেও বিক্রি করে দিতাম। কিন্তু, কেউই আশানুরূপ দাম বলেনি। গরুটি এখনো খামারেই রয়েছে।’’- যোগ করেন তিনি।
আরো পড়ুন:
বৃষ্টিতে কোরবানির পশুর দাম কমার আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের
বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি, ঈদের দিনেও সম্ভাবনা
লাক্সারি প্রাডোকে নিজেরাই কোরবানি দিবেন জানিয়ে ইবনুল রায়াত বলেন, ‘‘পারিবারিকভাবে আমাদের বড় গরু কোরবানি দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে পরিবারের সবাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, ষাঁড়টিকে আমরাই কোরবানি দিব।’’
লাক্সারি প্রাডো বিক্রি না হলেও ইবনুল রায়াতের খামারের ২৪টি গরুর মধ্যে ইতোমধ্যে ১৭টি বিক্রি হয়ে গেছে।
ঢাকা/এনাম/রাজীব