আইপিএল মানেই চার-ছক্কার ফুলঝুরি। আর দিনে দিনে এটি বেড়েই চলেছে। তাতে রেকর্ডে রেকর্ডে প্রতি মৌসুম ছাড়িয়ে যায় আগের মৌসুমকে। এবারের আইপিএলে চার-ছক্কার বন্যায় যেসব রেকর্ড হলো—১২৯৪

চলতি মৌসুমে আইপিএলে ছক্কা হয়েছে ১২৯৪টি। যা আইপিএলের ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ। এর আগে রেকর্ড ছিল ১২৬০টি ছক্কা, যা হয়েছিল গত মৌসুমে। ২০২৩ সালে ছক্কা হয়েছিল ১১২৪ আর ২০২২ সালে ১০৬২টি। মানে দিনে দিনে ছক্কার সংখ্যা যে বাড়ছে, তা এ পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট হচ্ছে।

২২৪৫

চার মারার দিক থেকেও এই আইপিএল রেকর্ড গড়েছে। এবারের আইপিএলে ২২৪৫টি চার হয়েছে, যা এক মৌসুমে আইপিএলে সর্বোচ্চ। গত দুই মৌসুমে চার হয়েছিল ২১৭৪টি করে।

আরও পড়ুন‘চাপ নয়, আমরা প্রস্তুত’—সিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে আত্মবিশ্বাসী মিতুল১ ঘণ্টা আগে১৫২.

৩৯

এবারের আইপিএলে ব্যাটসম্যানের সমন্বিত স্ট্রাইকরেট, যেটিও এক মৌসুমে সর্বোচ্চ। গত মৌসুমে এটি ছিল ১৫০.৫৮।

৫২

সব মিলিয়ে এ মৌসুমে ৫২টি ২০০ রানের স্কোর দেখেছে আইপিএল। এক মৌসুমে যা সবচেয়ে বেশি। ২০২৫ সাল ছাড়িয়ে গেল ২০২৪ সালকে, গতবার এমন স্কোর ছিল ৪১টি।

নিকোলাস পুরান সবচেয়ে বেশি ৪০টি ছক্কা মেরেছেন

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এক ম স ম র কর ড

এছাড়াও পড়ুন:

মধ্যরাতে দরজায় কড়া...

ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংগ্রাম নিয়ে কথা বলেছেন অনেক বলিউড অভিনেত্রী। কেউ বলেছেন ছোট শহর থেকে মুম্বাইয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম নিয়ে, কেউ আবার বলেছেন সিনেমা পরিবারের বাইরে থেকে এসে বলিউডে জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে। এবার নিজে নিজেই হিন্দি সিনেমায় জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেছেন দিয়া মির্জা। সম্প্রতি ইউটিউব চ্যানেল দ্য অফিশিয়াল পিপল অব ইন্ডিয়ায় সাক্ষাৎকার দেন দিয়া মির্জা। সেখানে তিনি বলিউডে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের নানা ঘটনা নিয়ে কথা বলেন ৪৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী।

আরও পড়ুনমনে হচ্ছে মা হওয়ার বিষয়টা খুব সিরিয়াসলি নিচ্ছেন...১১ মে ২০২৫

২০০০ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’র মুকুট ওঠে দিয়া মির্জার মাথায়। এরপর ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন তিনি। তিনি একজন ‘বহিরাগত’ হয়েও হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নেন। কোনো সমর্থন ছাড়াই ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকা নিয়ে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে দিয়া বলেন, ‘এটা বলতে গেলে আমাকে এ বিষয়ে একটি বই লিখতে হবে। এই প্রশ্নের উত্তর অনেক জটিল, এর অনেকগুলো স্তর রয়েছে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি কঠিন এবং ভয়ংকর ছিল।’

দিয়া জানান, ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের মধ্যরাতে দরজায় কড়া নাড়ার মতো পরিস্থিতিতেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে তিনি নিজের হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে রুম ভাগাভাগি করতেন। দিয়া বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের এড়াতে আমি বহু বছর আমার হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে থেকেছি। এটি আমার জন্য সত্যিই কঠিন ছিল। পেছন ফিরে তাকালে আমার মনে হয়, কীভাবে আমি সেই সময় পার করেছি!’

দিয়া মির্জা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ