বান্দরবানের লামা উপজেলায় সাদিয়া আক্তার (২৭) নামের এক নারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি লামা পৌরসভার নয়াপাড়া এলাকার মুজিবুর রহমানের মেয়ে।

মঙ্গলবার (১০ জুন) কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষায় তার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে।

বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

আরো পড়ুন:

ভারতে পাচারের ২৫ বছর পর দেশে ফিরলেন নারী

মাসিকে কম রক্তপাত হওয়া কি খারাপ

আরো পড়ুন: করোনার নতুন ঝুঁকি: জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভারতে না যাওয়ার পরামর্শ

শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে সাদিয়া আক্তার লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে যান। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে নমুনা পরীক্ষা করলে তার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়।

আরো পড়ুন: করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩

সিভিল সার্জন ডা.

শাহীন হোসাইন চৌধুরী জানান, খবর পাওয়ার পরপরই তাকে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এবং তার বাড়িতে প্রাথমিক পর্যায়ের সেবা নিশ্চিত করা হয়েছে।

ঢাকা/চাইমং/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মিরপুরে ‘মবের শিকার’ পুলিশ কর্মকর্তা

রাজধানীর মিরপুরে বাজার করতে গিয়ে ‘মবের শিকার’ হয়েছেন পুলিশ পরিদর্শক মাসুদুর রহমান। বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনার সময় তাকে মারধর করা হয়। সেইসঙ্গে টাকা ও মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের চাঁদা। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মিরপুর থানার ওসি সাজ্জাদ রুমন সমকালকে বলেন, সকালে মিরপুর–৬ নম্বর কাঁচাবাজারে মবের শিকার হন এক পুলিশ কর্মকর্তা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার করে। ঘটনাস্থল পল্লবী থানার আওতায় হওয়ায় পরে তাদের সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মাসুদুর রহমান ২০১৭ সালের আগে পুলিশের মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন থানায় এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেই কারণে তাকে স্থানীয় লোকজন চেনেন। পরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ার পর তিনি রাজবাড়ীর দুটি থানায় ওসি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তিনি এখন ফরিদপুরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) কর্মরত।

 গতকাল সকাল ১১টার দিকে তিনি মিরপুরে বাজার করতে গেলে স্বেচ্ছাসেবক দলের ১০–১৫ জন নেতাকর্মী তাকে ঘিরে ফেলেন। ওই সময় তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এ নিয়ে হট্টগোলের মধ্যে সেখানে পৌঁছায় পুলিশ।

এ বিষয়ে জানতে পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলমের মোবাইল ফোন কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ