লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, শুক্রবার লন্ডনে তাদের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখন দেশে নির্বাচনী তফসিল নিয়ে একটা অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বৈঠকে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে এই অচলাবস্থার অবসান হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি। বৃহস্পতিবার সমকালকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। 

সাইফুল হক বলেন, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি তোলা হয়েছে। এর মানে নির্বাচন ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই হতে হবে এমনটা নয়। যুক্তিসঙ্গত কারণে সেটা আরও ১৫ দিন বা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া যেতে পারে। কিংবা আরেকভাবে বললে সরকার ঘোষিত এপ্রিল থেকে আরও ২-১ মাস এগিয়ে আনা যেতে পারে। কিন্তু সেটাও সকল দলকে আস্থায় নিয়ে একটা সমঝোতার ভিত্তিতে হতে হবে। লন্ডনের বৈঠকে এ বিষয়টিতেও একটা সমঝোতার পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, একইভাবে সংস্কার ও বিচার প্রসঙ্গটিও বৈঠকে আলোচনায় উঠে আসবে বলেই মনে করছে। এসব বিষয়েও দুই নেতা একটি সমঝোতায় পৌঁছাবেন এবং জাতির প্রত্যাশা অনুযায়ী কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে, এমনটাই বিশ্বাস করি। সব মিলিয়ে সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার বিষয়ে জাতির আকাঙ্খা পূরণের একটি সুযোগ মিলেছে এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে। তাঁরা এই সুযোগটিকে গ্রহণ করবেন এমনটাই প্রত্যাশা করছি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড ইউন স ত র ক রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠকে অচলাবস্থার অবসান হবে

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, শুক্রবার লন্ডনে তাদের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখন দেশে নির্বাচনী তফসিল নিয়ে একটা অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বৈঠকে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে এই অচলাবস্থার অবসান হবে এমনটাই প্রত্যাশা করছি। বৃহস্পতিবার সমকালকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। 

সাইফুল হক বলেন, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি তোলা হয়েছে। এর মানে নির্বাচন ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই হতে হবে এমনটা নয়। যুক্তিসঙ্গত কারণে সেটা আরও ১৫ দিন বা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া যেতে পারে। কিংবা আরেকভাবে বললে সরকার ঘোষিত এপ্রিল থেকে আরও ২-১ মাস এগিয়ে আনা যেতে পারে। কিন্তু সেটাও সকল দলকে আস্থায় নিয়ে একটা সমঝোতার ভিত্তিতে হতে হবে। লন্ডনের বৈঠকে এ বিষয়টিতেও একটা সমঝোতার পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, একইভাবে সংস্কার ও বিচার প্রসঙ্গটিও বৈঠকে আলোচনায় উঠে আসবে বলেই মনে করছে। এসব বিষয়েও দুই নেতা একটি সমঝোতায় পৌঁছাবেন এবং জাতির প্রত্যাশা অনুযায়ী কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে, এমনটাই বিশ্বাস করি। সব মিলিয়ে সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার বিষয়ে জাতির আকাঙ্খা পূরণের একটি সুযোগ মিলেছে এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে। তাঁরা এই সুযোগটিকে গ্রহণ করবেন এমনটাই প্রত্যাশা করছি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ