Risingbd:
2025-08-01@02:07:01 GMT

গলাচিপায় ১৪৪ ধারা জারি

Published: 13th, June 2025 GMT

গলাচিপায় ১৪৪ ধারা জারি

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে পুনরায় সংঘর্ষের আশঙ্কায় সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান। 

শুক্রবার (১৩ জুন) সকাল ১০টা থেকে পুরো উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারির বিষয়ে মাইকিং করা হয়েছে। এ আদেশ রবিবার (১৫ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। 

উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গলাচিপা পৌর শহর ও আশপাশের এলাকায় সকল ধরনের সভা, সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, গণজমায়েত, বিস্ফোরক দ্রব্য ও সকল প্রকার দেশীয় অস্ত্র নিষিদ্ধ থাকবে। একসঙ্গে পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির অবস্থান কিংবা চলাচল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাত ১০টায় গলাচিপা উপজেলার বকুলবাড়িয়া ইউনিয়নের পাতাবুনিয়া গ্রামে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ ওঠে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এর আগে রাত ৮টার দিকে চর বিশ্বাস বাজারে বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়।

গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেছেন, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় আছে। কেউ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকা/ইমরান/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ১৪৪ ধ র উপজ ল ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

গণঅধিকার পরিষদের নেতার বাড়িতে হামলা, সাবেক দুই এমপির নামে মামলা

গণঅধিকার পরিষদের নেতা আব্দুর রহিমের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ও লুটপাটের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাবেক দুই সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরী ও হাবিবে মিল্লাত মুন্নাসহ আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) ৫১ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ ১০০-১৫০ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।

বুধবার (৩০ জুলাই) সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোখলেছুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে গণঅধিকার পরিষদের সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহিম বাদী হয়ে থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর বিকেলে আসামিরা সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার রামগাতী গ্রামে আব্দুর রহিমের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ও লুটপাট করে। এতে প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। পরে আব্দুর রহিমকে মারধর করে থানায় নেওয়া হয় এবং একটি মিথ্যা মামলায় আদালতে পাঠানো হয়। সে সময় ভয় ও রাজনৈতিক চাপে মামলা করা সম্ভব হয়নি।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন—সিরাজগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন প্রমুখ।

ঢাকা/অদিত্য/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গণঅধিকার পরিষদের নেতার বাড়িতে হামলা, সাবেক দুই এমপির নামে মামলা